...
বৃহস্পতিবার, মে ১৬, ২০২৪

আজ বসবে পদ্মা সেতুর ৩৮তম স্প্যান, দৃশ্যমান হবে পৌনে ৬ কিলোমিটার

যা যা মিস করেছেন

 

এস এম রেজাউল হক মামুন ( ব্যুরো চীফ) :  পদ্মা সেতুর ৪১ টি স্প্যানের মধ্যে ইতোমধ্যে বসানো হয়েছে ৩৭টি। এর মধ্যে জাজিরা প্রান্তে ২৯টি আর মাওয়া প্রান্তে ৮টি। আজ বসবে ৩৮ নম্বর স্প্যান।  নতুন স্প্যানটি বসতে যাচ্ছে সেতুর একেবারে শুরুতে অর্থাৎ ১ ও ২ নম্বর পিলারের ওপর।

আবহাওয়া অনুকূল ও কারিগর জটিলতা দেখা না দিলে পদ্মা সেতুর ৩৮তম স্প্যান বসানো হবে আজ। শনিবার (২১ নভেম্বর) মুন্সিগঞ্জের মাওয়া প্রান্তের ১ ও ২ নম্বর পিলারের ওপর ‘ওয়ান-এ’ স্প্যানটি বসানোর কথা রয়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে বসতে যাওয়া এ স্প্যানের মাধ্যমে দৃশ্যমান হবে প্রায় পৌনে ৬ কিলোমিটার সেতু। সর্বশেষ তিনটি স্প্যান বসবে ডিসেম্বরের মধ্যেই।

সবচেয়ে শুরুর স্প্যান হলেও এত দেরিতে বসার কারণ, ইংরেজি ‘এইচ’ বর্ণমালা আকৃতির পদ্মা সেতুর প্রতিটি স্প্যানের ডিজাইন আলাদা। এ স্থানের স্প্যানটির যন্ত্রাংশ চীন থেকে এসেছে অনেক পরে। এ ছাড়া অনান্য পিলারের চেয়ে ১ নম্বর পিলারের গঠন সম্পূর্ণ ভিন্ন। সাধারণত অন্য পিলারগুলোতে ৬ থেকে ৭টি পাইল ব্যবহার করা হলেও শক্তিশালী এ পিলারটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১৬টি পাইল। এ পিলার দিয়েই সেতুতে গাড়ি ও ট্রেন প্রবেশ করবে।

তবে অন্য স্প্যানগুলো পানিতে বসানো হলেও ৩৮তম স্প্যানের একটি পিলার মাওয়া পাড়ে। মাটিতে পিলার থাকার কারণে স্প্যান নিয়ে ক্রেন আসার জন্য নদীর পাড়ের বড় একটি অংশ কেটে ফেলতে হচ্ছে। দিনরাত ২৪ ঘণ্টা ড্রেজার চালিয়ে সরিয়ে ফেলা হচ্ছে মাটি। একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব থেকে স্প্যানবাহী ক্রেন কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ৩৮তম স্প্যানটি বসানোর পর বাকি থাকবে আর মাত্র ৩টি স্প্যান।

পদ্মা সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী (মূল সেতু) দেওয়ান আব্দুল কাদের জানান, ‘স্প্যানটি গত ১৬ নভেম্বর বসানোর পূর্ব সিডিউল ছিল। তবে নির্ধারিত দুটি পিলার একটি ডাঙায় (স্থলে) ও অপরটি নদীতে থাকায় ড্রেজিং করে পিয়ার দুটির মাঝের স্থানটি স্প্যানবাহী ভাসমান ক্রেনের চলাচলের উপযোগী করতে হয়। এরপর কারিগরি অন্যান্য খুঁটিনাটি যন্ত্রাংশ প্রস্তুত করতে আরও কয়েকদিন সময় লেগে যায়। তবে এখন স্প্যানটি বাসানোর জন্য প্রস্তুত রয়েছে।’

তিনি আরও জানান, শনিবার সকাল ৯টার দিকে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া কুমারভোগ কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড থেকে ভাসমান ক্রেন ‘তিয়াইন-ই’ ১৫০মিটার দৈর্ঘ্যের ৩৮তম স্প্যানটি নিয়ে নির্ধারিত পিলারের উদ্দেশ্যে রওনা হবে। কারিগরি সমস্যা দেখা না দিলে এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এদিনই স্প্যানটি বসিয়ে দেওয়া হবে।

৩৮তম স্প্যানটি বসানো হলে চলতি মাসে মোট বাকি স্প্যানগুলো বসানো সম্ভব হবে বলেও জানান তিনি।

আবহাওয়া অনুকূল ও কারিগর জটিলতা দেখা না দিলে পদ্মা সেতুর ৩৮তম স্প্যান বসানো হবে আজ। শনিবার (২১ নভেম্বর) মুন্সিগঞ্জের মাওয়া প্রান্তের ১ ও ২ নম্বর পিলারের ওপর ‘ওয়ান-এ’ স্প্যানটি বসানোর কথা রয়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে বসতে যাওয়া এ স্প্যানের মাধ্যমে দৃশ্যমান হবে প্রায় পৌনে ৬ কিলোমিটার সেতু। সর্বশেষ তিনটি স্প্যান বসবে ডিসেম্বরের মধ্যেই।

পদ্মা সেতুর ৪১ টি স্প্যানের মধ্যে ইতোমধ্যে বসানো হয়েছে ৩৭টি। এর মধ্যে জাজিরা প্রান্তে ২৯টি আর মাওয়া প্রান্তে ৮টি। নতুন স্প্যানটি বসতে যাচ্ছে সেতুর একেবারে শুরুতে অর্থাৎ ১ ও ২ নম্বর পিলারের ওপর।

সবচেয়ে শুরুর স্প্যান হলেও এত দেরিতে বসার কারণ, ইংরেজি ‘এইচ’ বর্ণমালা আকৃতির পদ্মা সেতুর প্রতিটি স্প্যানের ডিজাইন আলাদা। এ স্থানের স্প্যানটির যন্ত্রাংশ চীন থেকে এসেছে অনেক পরে। এ ছাড়া অনান্য পিলারের চেয়ে ১ নম্বর পিলারের গঠন সম্পূর্ণ ভিন্ন। সাধারণত অন্য পিলারগুলোতে ৬ থেকে ৭টি পাইল ব্যবহার করা হলেও শক্তিশালী এ পিলারটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১৬টি পাইল। এ পিলার দিয়েই সেতুতে গাড়ি ও ট্রেন প্রবেশ করবে।

তবে অন্য স্প্যানগুলো পানিতে বসানো হলেও ৩৮তম স্প্যানের একটি পিলার মাওয়া পাড়ে। মাটিতে পিলার থাকার কারণে স্প্যান নিয়ে ক্রেন আসার জন্য নদীর পাড়ের বড় একটি অংশ কেটে ফেলতে হচ্ছে। দিনরাত ২৪ ঘণ্টা ড্রেজার চালিয়ে সরিয়ে ফেলা হচ্ছে মাটি। একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব থেকে স্প্যানবাহী ক্রেন কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ৩৮তম স্প্যানটি বসানোর পর বাকি থাকবে আর মাত্র ৩টি স্প্যান।

পদ্মা সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী (মূল সেতু) দেওয়ান আব্দুল কাদের জানান, ‘স্প্যানটি গত ১৬ নভেম্বর বসানোর পূর্ব সিডিউল ছিল। তবে নির্ধারিত দুটি পিলার একটি ডাঙায় (স্থলে) ও অপরটি নদীতে থাকায় ড্রেজিং করে পিয়ার দুটির মাঝের স্থানটি স্প্যানবাহী ভাসমান ক্রেনের চলাচলের উপযোগী করতে হয়। এরপর কারিগরি অন্যান্য খুঁটিনাটি যন্ত্রাংশ প্রস্তুত করতে আরও কয়েকদিন সময় লেগে যায়। তবে এখন স্প্যানটি বাসানোর জন্য প্রস্তুত রয়েছে।’

তিনি আরও জানান, শনিবার সকাল ৯টার দিকে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া কুমারভোগ কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড থেকে ভাসমান ক্রেন ‘তিয়াইন-ই’ ১৫০মিটার দৈর্ঘ্যের ৩৮তম স্প্যানটি নিয়ে নির্ধারিত পিলারের উদ্দেশ্যে রওনা হবে। কারিগরি সমস্যা দেখা না দিলে এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এদিনই স্প্যানটি বসিয়ে দেওয়া হবে।

৩৮তম স্প্যানটি বসানো হলে চলতি মাসে মোট বাকি স্প্যানগুলো বসানো সম্ভব হবে বলেও জানান তিনি।

অনুমতি ব্যতিত এই সাইটের কোনো কিছু কপি করা কপিরাইট আইনে দণ্ডনীয়।

প্রিয় পাঠক অনলাইন নিউজ পোর্টাল দ্যামেইলবিডি.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন themailbdjobs@gmail.com ঠিকানায়।

More articles

সর্বশেষ

x  Powerful Protection for WordPress, from Shield Security
This Site Is Protected By
Shield Security
Seraphinite AcceleratorOptimized by Seraphinite Accelerator
Turns on site high speed to be attractive for people and search engines.