মঙ্গলবার, মে ২১, ২০২৪

টাকা আত্মসাতের মামলায় নিজেকে নির্দোষ দাবি খালেদা জিয়ার

যা যা মিস করেছেন

পুরান ঢাকার বকশী বাজারে আলিয়া মাদ্রাসাসংলগ্ন মাঠে স্থাপিত বিশেষ জজ আদালত-৩-এর অস্থায়ী এজলাসে এ মামলার বিচার চলছে।

আজ খালেদা জিয়া ১৫-২০ মিনিট বক্তব্য দেন। আদালত ৮ ডিসেম্বর আত্মপক্ষ সমর্থনের শুনানির পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।

আদালত বিচারকাজের শুরুতেই এ মামলায় ৩২ জন সাক্ষীর দেওয়া সাক্ষ্যের সারসংক্ষেপ পড়ে শোনান। এরপর খালেদা জিয়া আত্মপক্ষ সমর্থন করে বক্তব্য শুরু করেন। তিনি আদালতকে বলেন, তিনি লিখিত কোনো বক্তব্য দেবেন না। নিজেই আদালতে বক্তব্য দেবেন। এর প্রত্যুত্তরে আদালত বলেছেন, খালেদা জিয়া যত ঘণ্টা বক্তব্য দিতে চান, দিতে পারবেন। সব বক্তব্য লিখে নেওয়া হবে।

খালেদা জিয়া আদালতকে বলেন, সারা জাতি আজ লাঞ্ছিত, নির্যাতিত। সমগ্র বাংলাদেশকে আজ এক বিশাল কারাগার বানানো হয়েছে। সব খানে চলছে অস্থিরতা ও গভীর অনিরাপত্তাবোধ। মিথ্যা ও সাজানো মামলায় বিরোধী দলের হাজার হাজার কর্মী এখন কারাগারে বন্দী। খালেদা জিয়া বলেন, তাঁর দলের চার লাখের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ২৫ হাজারের মতো মামলা দেওয়া হয়েছে। নেতা-কর্মীরা নির্যাতন ও হয়রানির ভয়ে ঘরে থাকতে পারছেন না।

২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে অর্থ লেনদেনের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়াসহ চারজনের নামে মামলা করে দুদক। এতে ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়। ২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি চারজনের বিরুদ্ধেই অভিযোগপত্র দেয় দুদক। ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ অভিযোগ গঠন করা হয়।

অনুমতি ব্যতিত এই সাইটের কোনো কিছু কপি করা কপিরাইট আইনে দণ্ডনীয়।

প্রিয় পাঠক অনলাইন নিউজ পোর্টাল দ্যামেইলবিডি.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন themailbdjobs@gmail.com ঠিকানায়।

More articles

সর্বশেষ

x  Powerful Protection for WordPress, from Shield Security
This Site Is Protected By
Shield Security