ডিম পেড়ে খবরের শিরোনামে ১৪ বছরের বিস্ময়বালক। ইন্দোনেশিয়ার ওই নাবালকের দাবি, ২ বছরে ২০টি ডিম পেড়েছে সে।
শুধু মুখে বলেই ক্ষান্ত হয়নি সে, প্রমাণ দিতে একঘর ডাক্তারদের সামনে ২ খানা ডিম পেড়েও দেখিয়েছে ইন্দোনেশিয়ার ওই বিস্ময়বালক। আর এই ঘটনার পরই ঘুম উড়েছে গোটা দেশের চিকিৎসক মহলের। কী করে সম্ভব? কীভাবে এটা করে দেখাছে ১৪ বছর বয়সই খুদে। চুলচেরা বিশ্লেষণে সত্য উদ্ঘাটনে নাওয়া-খাওয়া ভুলেছেন বিশেষজ্ঞরা।
চিকিৎসরা আগেই জানিয়েছেন, মানবদেহে ডিম্বাশয় থাকলেও ডিম পাড়ার মতো কোনও বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়া ঘটে না। বিজ্ঞানসম্মতভাবে এমনটা কখনই সম্ভব নয়। তবে ওই বালকের মলদ্বার থেকে কীভাবে একের পর ডিম বেড়িয়ে আসছে, তা জানতে পরীক্ষা নিরীক্ষা চালাচ্ছেন ইন্দোনেশিয়ার চিকিৎসকরা।
এখন ইন্দোনেশিয়ার শেখ ইউসুফ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে ওই বিস্ময়বালক। তাকে নিয়ে নানান গবেষণা চালাচ্ছে তাবড় তাবড় ডাক্তারবাবুরা। রহস্যের সত্য জানতে ‘মানুষের ডিম’ কেটে চিকিৎসকরা দেখতে চাইছে, ওই ডিমের ভিতরে আসলে কী আছে! ডিমের ভেতরে কি আদৌ কুসুম জাতীয় কিছু রয়েছে তা পরীক্ষা করে দেখতে চাইছে গবেষকরা। এমনকী ওই বালকের মলদ্বারেও চলছে পরীক্ষা-নিরীক্ষা।