সর্বশেষ গত ৩ সেপ্টেম্বর জামায়াতের অর্থদাতা হিসেবে পরিচিত যুদ্ধাপরাধী মীর কাসেম আলীর ফাঁসি কার্যকরের পর তাদের সে দাবি আরও জোরাল হয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে বুধবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আইনমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন সাংবাদিকরা।
‘জনগণের দাবি’ পূরণে যে পদক্ষেপই নেওয়া হোক- তা আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে হবে জানিয়ে তিনি বলেন, “আইসিটি (আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল) আইনের মধ্যে একটি সুযোগ করা যেতে পারে বা নতুন আইন করা যেতে পারে।”
আইনটি সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার জন্যই করা হচ্ছে কি না- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, “আমি বাজেয়াপ্ত করার কথা বলিনি, বাজেয়াপ্ত করা হবে কি না- তা কোর্ট নির্ধারণ করবে।
যেসব যুদ্ধাপরাধীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে, মুসলিম আইনে তাদের সম্পত্তি সন্তানদের মালিকানায় চলে যাওয়ায় আইন সংশোধনের বদলে নতুন আইন করাই ‘শ্রেয় হবে’ বলে মত দেন মন্ত্রী।