জহরুল ইসলাম,বশেমুরবিপ্রবি প্রতিনিধি:
গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বশেমুরবিপ্রবি) ট্যুরিস্ট সোসাইটির ২০২৩-২৪ কার্যনির্বাহী পরিষদের কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৮-১৯ সেশনের গোলাম রাব্বানী এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২০১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী সোহানুর রহমান সোহান। আগামী একবছরের জন্য সংগঠনটির ১৩ সদস্য বিশিষ্ট কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন করা হয়।
কমিটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে রয়েছেন বশেমুরবিপ্রবির উপাচার্য প্রফেসর ড. এ. কিউ. এম. মাহবুব। শিক্ষক উপদেষ্টা মণ্ডলী হিসেবে আছেন ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তসলিম আহমেদ, একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ ফায়েকুজ্জামান মিয়া, বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জয়নাব বিনতে হোসেন, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সভাপতি বাপন চন্দ্র কুরী, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাদিয়া আফরিন অনন্যা, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রুবাইয়াত সাব্বির, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নাবিদ আজিজ এবং ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের প্রভাষক সিনথিয়া ইসলাম।
নবগঠিত কমিটির শিক্ষার্থী উপদেষ্টা হিসেবে আছেন ইএসডি বিভাগের শিক্ষার্থী মুস্তাসিম বিল্লাহ হৃদয়, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী আশরাফুল আলম শাহীন, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ও ট্যুরিস্ট সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আঞ্জুমান আরা, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী রাফিউজ্জামান ওয়াসিক, এসিসিই বিভাগের শিক্ষার্থী মাসুম বিল্লাহ।
নবগঠিত কমিটির অনন্যারা হলেন সহসভাপতি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের বিল্লাল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কৃষি বিভাগের আল মিনার, সাংগঠনিক সম্পাদক গনিত বিভাগের আবদুল্লাহ আল মামুন খান ও এআইএস বিভাগের রাহুল দেব, অর্থসম্পাদক কৃষি বিভাগের তানভীর সিদ্দিক, দপ্তর সম্পাদক টিএইসএস বিভাগের মোঃ মিরাজ মল্লিক, সাংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক ইএসডি বিভাগের সানজিদা সাফিন, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক এফএমবি বিভাগের মিঠু পাল ও এএসভিএম বিভাগের সামিয়া সুলতানা, যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক অর্থনীতি বিভাগের সতীর্থ সেন।
নব গঠিত কমিটির সভাপতি গোলাম রাব্বানী বলেন, ‘‘ট্যুর বিষয়ে এক্সাইটমেন্ট কাজ করে অনেক আগে থেকেই। ক্যাম্পাসে ভর্তি হওয়ার পরে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন কোন সংগঠন ছিল না। কয়েকজন বন্ধু একসাথে হয়তো এখানে সেখানে ঘুরতে যাওয়া হতো। এরপরে এই সংগঠনের কিছু সিনিয়র এবং কিছু শিক্ষকের জন্য হয়তো এই সংগঠন হিসেবে উঠে দাঁড়িয়েছে। যারমধ্যে কাজি মশিউর রহমান স্যারসহ কিছু মানুষের অবদান অনেক বেশি। মশিউর রহামান স্যার আজ আমাদের মাঝে নেই কিন্তু বশেমুরবিপ্রবি ট্যুরিস্ট সোসাইটি সবসময় মশিউর স্যারকে শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করবে। নিজ চোখে কোন কিছু দেখলে যেমন আবেগ ভালোবাসা কাজ করে ঠিক তেমনি ট্যুরিস্ট সোসাইটির প্রতি অনেকটা আবেগ, ভালোবাসা কাজ করে। আমি চেষ্টা করবো সর্বোচ্চ টা দেওয়ার। সেই প্রথম দিন থেকে ট্যুরিস্ট সোসাইটির সাথে আছি এবং ভবিষ্যতেও থাকবো ইনশাআল্লাহ।’’