মাল্টা, পেঁয়ারা, কুল, লেবুসহ বিভিন্ন জাতের ফলের সঙ্গে সাথী ফসল হিসেবে প্রথমবারের মত চাষ হচ্ছে ব্ল্যাক বেবী জাতের তরমুজ।
সিরাজগঞ্জে মিশ্র ফল বাগানে ব্ল্যাক বেবি জাতের তরমুজ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে অসময়ে তরমুজ চাষ করে লাভবান হচ্ছেন দুই উদ্যোক্তা। তাদের বাগান দেখে অনেক কৃষক আগ্রহী হয়ে উঠছেন অসময়ের তরমুজ চাষে।
সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার ঘোড়াচরা গ্রামে এ তরমুজ চাষ করছেন আবু জাফর মুন্না। তার এই বাগানটি এলাকার মানুষের কাছে অনুকরণীয় হয়ে উঠেছে। আর, মিশ্র বাগানের প্রতি কৃষকদের আগ্রহ বাড়াতে নিয়মিত পরামর্শ দিচ্ছে স্থানীয় কৃষি বিভাগ।
এদিকে, চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরে কৃষি বিভাগের পরামর্শ নিয়ে মাত্র এক বিঘা জমিতে আফতাব হোসেন পরীক্ষামুলকভাবে চাষ করেন অসময়ে অম্রতা ও রানী জাতের তরমুজের। বীজ লাগানোর ৬০-৭০ দিনের মাথায় তরমুজ বিক্রি করার উপযোগী হয়। আর, প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি করা যায়।
বাজার তৈরি করা ছাড়াও অসময়ের তরমুজ চাষে কৃষকদের নিয়মিত পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে কথা জানান কৃষি বিভাগ।