দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

জহরুল ইসলাম,বশেমুরবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ

গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরবিপ্রবি) পরিবেশ বিজ্ঞান ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের তাসপিয়া জাহান রিতু(২০) ও অনন্যা হিয়া(২০) নামের দুই শিক্ষার্থী পানিতে ডুবে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।

আজ মঙ্গলবার (১আগস্ট ২০২৩) বেলা সাড়ে ১২ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকে ডুবে ওই শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়। শিক্ষার্থী সূত্রে জানা যায়, সাতার না জানা হিয়াকে লেকে ডুবতে দেখে রিতু এগিয়ে আসেন। একপর্যায়ে দুইজন ডুবে যান এবং প্রায় ২০-২৫মিনিট ডুবন্ত অবস্থায় থাকলে অন্য শিক্ষার্থীরা লেকে নেমে তাদের খুঁজে পান ও উদ্ধার করে শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটায় দ্রুত গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়।

গোপালগঞ্জের ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক কাজী ইসমাইল হোসেন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মোঃ কামরুজ্জামান বিষয় মৃত্যুর নিশ্চিত করেছেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ডক্টর মোঃ কামরুজ্জামান বলেন, ‘বেলা সাড়ে বারোটার দিকে ঝুম বৃষ্টি হচ্ছিল ওই সময় পরিবেশ বিজ্ঞান ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের দুই শিক্ষার্থী লেক পাড় দিয়ে বৃষ্টিতে ভিজছিলো। বৃষ্টিতে ভেজার পর তারা বিশ্ববিদ্যালয় লেক পড়ে নিখোঁজ হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয় অন্য শিক্ষার্থীরা না দেখতে পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে খুঁজে তাদের না পেয়ে লেকে দেখতে পেয়ে উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ ২৫০ টাকা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক ইসমাইল হোসেন তাদের মৃত ঘোষণা করে।’

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায় রিতুর পৌত্রিক নিবাস বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট ও রিয়ার পৌত্রিক নিবাস খুলনা সদরে। তারা দুজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে গোবরা এলাকায় মেসে থাকতেন। দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যুতে বিশ্ববিদ্যালয়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2025 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version