দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

নিজস্ব প্রতিবেদক ও বগুড়া প্রতিনিধি:  বগুড়ার-৪ (নন্দীগ্রাম-কাহালু) আসনের উপনির্বাচনের ভোট গণনায় এগিয়ে রয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। ১১২টি কেন্দ্রে মধ্যে ৬৩ কেন্দ্রের প্রাপ্ত ভোটে একতারা প্রতীকে এই প্রার্থী পেয়েছেন ১১ হাজার ৪৮০ ভোট।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ১৪ দলের শরিক প্রার্থী জাসদের (ইনু) এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন মশাল প্রতীকে পেয়েছে ৯ হাজার ৪০০ ভোট।

বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যার পর থেকে বগুড়া জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম এই ফল ঘোষণা করছেন।

 

 

এর আগে সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বগুড়া-৪ ও ৬ আসনে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত। বুধবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বগুড়া-৬ আসনের সদর উপজেলার এরুলিয়া উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দিতে যান হিরো আলম। তার বাড়ি এরুলিয়া পলিপাড়া গ্রামে। ভোট দেওয়ার পর হিরো আলম উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘বগুড়া-৬ আসনে আগে থেকেই গোলযোগের আশঙ্কা করেছিলাম, সেটাই সত্যি হয়েছে। আমার নির্বাচনি এজেন্টদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। তবে বগুড়া-৪ আসনে ভোট সুষ্ঠু হচ্ছে। এভাবে সুষ্ঠু ভোট হলে এই আসনে আমিই বিজয়ী হবো।’

 

কোন কোন কেন্দ্র থেকে এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়েছে জানতে চাইলে হিরো আলম বলেন, ‘এখন পর্যন্ত লাহিড়ীপাড়া ইউনিয়নের একটি কেন্দ্র থেকে নির্বাচনি এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়েছে। অন্য কেন্দ্রের নাম পরে জানাবো।’

 

বুধবার দেশের মোট ছয়টি আসনে উপনির্বাচন হচ্ছে। তার মধ্যে বগুড়ার দুটি। দুটি আসনেই প্রার্থী হয়েছেন হিরো আলম। প্রথমে তিনি সিংহ প্রতীক চেয়েছিলেন। তবে তাকে দেওয়া হয়েছে একতারা প্রতীক। এছাড়া তার প্রার্থিতাও বাতিল করেছিল নির্বাচন কমিশন। পরে উচ্চ আদালতে রিট আবেদন করে তা ফিরে পান।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওয়াল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2025 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version