ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় এসব তথ্য উল্লেখ করেছেন নাহিদ ইসলাম। তিনি ঢাকা-১১ আসন (রামপুরা-বাড্ডা-ভাটারা-হাতিরঝিল আংশিক) থেকে ভোট করবেন। অন্তর্ববর্তী সরকারের উপদেষ্টা পদ ছাড়ার পর তিনি পরামর্শক ও শিক্ষকতা করছেন।
হলফনামা থেকে জানা যায়, নাহিদ ইসলামের কোনো বাড়ি, গাড়ি, ফ্ল্যাট, কৃষি, অকৃষি জমি নেই। নেই আগ্নেয়াস্ত্র ও মামলা। ব্যাংকে ঋণ আছে সাড়ে তিন লাখ টাকার। শিক্ষকতা, পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় আসে ১৬ লাখ টাকা। নিজের কাছে নগদ আছে ১৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা। স্ত্রীর কাছে আছে ২ লাখ টাকা। ব্যাংকে আছে ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৩৬৩ টাকা ৫৭ পয়সা।
এ ছাড়া নিজের পৌনে ৮ লাখ টাকা মূল্যের অলংকার এবং স্ত্রী আছে ১০ লাখ টাকা মূল্যের গহনা। একলাখ টাকার ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী ও আসবাব আছে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকার। সব মিলিয়ে এনসিপি প্রধানের ৩২ লাখ ১৬ হাজার ১২২ টাকার সম্পদ আছে। গত বছরে আয় ছিল ১৩ লাখ ৫ হাজার ১৫৮ টাকা। আয়কর দিয়েছেন ১ লাখ ১৩ হাজার ২৭৪ টাকা।
তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের সময় ৩০ ডিসেম্বর থেকে ২০২৬ সালের ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল দায়ের ৫ জানুয়ারি থেকে ৯ জানুয়ারি। আপিল নিষ্পত্তি হবে ১০ থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত সময়ে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২০ জানুয়ারি। রিটার্নিং কর্মকর্তা চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে প্রতীক বরাদ্দ করবেন ২১ জানুয়ারি। নির্বাচনি প্রচারণা শুরু হবে ২২ জানুয়ারি। প্রচার চালানো যাবে ১০ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে সাতটা পর্যন্ত। আর ভোটগ্রহণ হবে ১২ ফেব্রুয়ারি।
