দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

উবায়দুল্লাহ রুমি ঈশ্বরগঞ্জ, ময়মনসিংহ

উবায়দুল্লাহ রুমি, ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে ভূমি দখলে আক্রান্ত শ্মশানের জায়গা বুঝিয়ে দিল উপজেলা প্রশাসন। সোমবার দুপুরে শ্মশানের জায়গা চিহ্নিত করে শ্মশানের দায়িত্বে থাকা লোকদের বুঝিয়ে দেন। জানা যায়, উপজেলার উচাখিলা ইউনিয়নের উচাখিলা বাজারস্থ কাঁচামাটিয়া নদীর তীরে অবস্থিত মহাশ্মশানে হিন্দু ধর্মালম্বী মানুষের মৃতদেহ সৎকার করে আসছিলেন। তবে জায়গাটির চারপাশ চিহ্নিত না থাকায় এনিয়ে প্রতিবেশীদের সাথে দীর্ঘদিন যাবত বিরোধ চলে আসছিল। প্রতিবার মৃতদেহ সৎকার করতে গিয়ে হিন্দু ধর্মালম্বী মানুষদের ভোগান্তি পোহাতে হত। চারপাশ থেকে দখলদারদের দখলে কারণে শ্মশানের প্রবেশ পথটি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। বিষয়টি নিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সারমিনা সাত্তারের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দিলে তিনি তা সমাধানের উদ্যোগ নেন। তিনি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইকবাল হোসাইনকে সঙ্গে নিয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে শ্মশানের জায়গা চিহ্নিত করে তা শ্মশানের দায়িত্বে থাকা লোকদের বুঝিয়ে দেন। এ সময় ঈশ্বরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ওবায়দুর রহমান, প্রেসক্লাব সদস্য সচিব আতাউর রহমান সহ স্থানীয় গণ্যমান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। বিষয়টি নিয়ে ৮৫ বছরের বৃদ্ধ ভবেশ চন্দ্রসাহা বলেন, শ্মশানের জায়গাটি নিয়ে কয়েকদিন পর পর বির্তকে জড়ানো ভালো লাগছিল না। খুবই দুশ্চিন্তায় ছিলাম। দীর্ঘ দিন পর চিন্তা মুক্ত হয়েছি মরেও এখন শান্তি পাব। উপজেলা কমিশনার (ভূমি) ইকবাল হোসেন বলেন, এখন থেকে শ্মশানের জায়গা নিয়ে আর কোন বিতর্কের সুযোগ নেই। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সারমিনা সাত্তার বলেন, শ্মশানের জায়গাটি চিহ্নিত করে হিন্দু ধর্মালম্বী লোকদের মৃতদেহ সৎকারে সহযোগিতা করতে পেরে আমার ভালো লাগছে। এখন থেকে তারা নিশ্চিন্তে তাদের শবদেহের অন্তেষ্টিক্রিয়া করতে পারবে।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2024 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version