স্টাফ রিপোর্টার : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামালের মা জুবাইদা কামাল (৭৩) ইন্তেকাল করেছেন। বৃহস্পতিবার (২৩ জুন) ভোর বেলা রাজধানী একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। (“ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন”)। মৃত্যুকালে তিনি দুই ছেলে, এক মেয়ে, নাতি নাতনিসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
বৃহস্পতিবার (২৩ জুন) নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলায় নিজ গ্রামের বাড়িতে বাদ এশার পর মরহুমার নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। ওইদিন রাতেই নামাজের জানাজা শেষে পারিবারিক করব স্থানে দাফন করা হয়েছে।
ব্যারিস্টার কায়সার কামাল-এর মাতার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শোক বার্তায় তিনি বলেন, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল-এর মা জুবাইদা কামাল মৃত্যুতে আমিও গভীর ভাবে শোকাহত ও মর্মাহত হয়েছি। একজন আদর্শস্থানীয় মাতা হিসেবে তিনি মেধা ও শ্রম দিয়ে তার সকল সন্তানদের সুশিক্ষিত ও সুসন্তান হিসেবে গড়ে তুলেছিলেন। ধর্মপ্রাণ নারী হিসেবেও ছিলেন সকলের নিকট ছিলেন অতন্ত্য শ্রদ্ধেয়। মাতা হিসেবে তিনি যে দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন সেটি তার সন্তানদেরকে চিরদিন অনুপ্রাণিত করবে। মহান রাব্বুল আলামিন এর দরবারে দোযা করি মরহুমার শোকার্ত পরিবারবর্গ যেন এই মৃত্যুশোক সইবার ক্ষমতা লাভ করেন। মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারবর্গ, আত্মীয়স্বজন ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর শোক বার্তায় তিনি বলেন, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল-এর মা জুবাইদা কামাল মৃত্যুতে আমি গভীর ভাবে সমব্যথী। তিনি এলাকাবাসীর কাছে শ্রদ্ধাভাজন ছিলেন। দোয়া করি- মহান রাব্বুল আলামিন যেন তাকে জান্নাত নসিব এবং শোকার্ত পরিবারের সদস্যদের ধৈর্য ধারণের ক্ষমতা দান করেন।
এছাড়াও মরহুমার মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছেন, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক প্রবীণ আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন, সদস্য সচিব ফজলুর রহমান, সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটের সভাপতি আব্দুল জব্বার ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক গাজী কামরুল ইসলাম সজলসহ নেত্রকোণা জেলা ও কলমাকান্দা উপজেলার বিএনপি ও তার অঙ্গ সংগঠনসমূহ ।