পেয়ার আহাম্মদ চৌধুরী, ফেনী জেলা প্রতিনিধি: ফেনীর অর্পিতা পাল মোহাম্মদ মহিউদ্দিন নামের এক যুবককে বিয়ে করে সে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছে। তার বর্তমান নাম মোছাম্মত মাহি ইসলাম। ‘সে প্রাপ্তবয়স্ক এ বিষয়ে তাঁর ফেসবুক থেকে পোস্ট করে প্রশাসনের কাছে নিরাপত্তা চেয়েছে’ তার স্ট্যাটাসটি দ্যা মেইল বিডির পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো…
আসসালামু আলাইকুম ফেনী জেলার সকল আইনজীবী ও আমার ফেসবুক বন্ধুগন সবাইকে আমার সালাম, আমি মাহি ইসলাম সাবেক (অর্পিতা পাল) মহিন উদ্দিন এর স্ত্রী!
আমি প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষ আমার ভালমন্দ বুঝিবার যোগ্যতা রহিয়াছে!
আমি ইসলাম ধর্মের প্রতি আনুগত্য স্কীকার করি এবং ইসলামের রীতি নীতি নিয়ম কানুন কোরআন শিক্ষা নামাজ পড়া সম্পূর্ণভাবে শিখবো। আমি ১০/০৫/২০২২ইং তারিখে মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন আমাকে পবিত্র কালিমা তাইয়্যুবা পড়াইলে আমি তাহার সঙ্গে সঙ্গে পড়িয়া মুসলিম হই এবং ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করি। অদ্য হইতে আমার নাম অর্পিতা পাল পরিবর্তে মোসাম্মত মাহি ইসলাম হইবে, আমি আমার সকল কাগজপএ মোসাম্মত মাহি ইসলাম নাম ব্যবহৃত হইবে! ইনশাআল্লাহ
আমি কারো প্ররোচনা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করি নাই! কারণ বহু দিন থেকে আমার মনে প্রাণে ইসলাম ধর্মকে লালন পালন করিয়া আসিতেছে। সুযোগ পাইয়া অদ্য তারিখে নিজেই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করিয়া মুসলমান হইলাম
এতদ্বার্থে স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে কাহারো বিনা প্ররোচনায় মুসলিম ধর্ম গ্রহণ করিলাম, এবং মোহাম্মদ মহিন উদ্দিন (পলাশ) কে বিবাহ করিলাম!
আমরা প্রাপ্ত উভয়ে বয়স্কা ও বয়স্ক। আমাদের নিজেদের ভাল মন্দ বিচার বিবেচনা করার যথেষ্ট জ্ঞান হইয়াছে, আমরা দীর্ঘ দিন হইতে একে অপরকে গভীর ভাবে ভালোবেসে আসিতেছি। যাহার ফলশ্রুতিতে আমরা একে অপরের সহিত অদ্য ১০/০৫/২০২২ইং তারিখে ইসলামী শরা-শরীয়ত মোতাবেক বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হই! আলহামদুলিল্লাহ🥰
#বিঃদ্রঃ বিশেষ করে আমার পরিবারের লোক জন এবং আমার আত্মীয় সজনদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতেছি যে আপনরা যে হয়রানি হতেছেন এবং পলাশের বিরুদ্ধে যা যা অভিযোগ করতেছেন সবটা উঠাই পেলুন আমি আমার ইচ্ছে স্বজ্ঞানে পলাশকে বিবাহ করেছি?
এবং ফেনী জেলার সকলয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করতেছি আমাদেরকে আমার পরিবার এখনো খুঁজাখুঁজি করতেছে জানি না তারা কি করতে চায় তবে এটা তো দারনা হয়েছে যে তারা আমাদের সুখ চায় না আপনাদের কাছে আমরা সহযোগিতা চাই, নিচে ছবিতে আমাদের বিবাহের সকল তথ্য সকল ডকুমেন্ট দিলাম!
আমার পড়া লেখা ডিগ্রি ১ম বর্ষ আমি প্রাপ্ত বয়স্ক