এ বছরে টিকফা চুক্তি স্বাক্ষরের কথা রয়েছে। আগামী বছর ৯ম অংশীদারত্বের সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।
র্যাবের উপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে আলোচনা অব্যহত থাকবে। অর্থনৈতিক সহযোগিতা নিয়ে হাইলেভেল বৈঠকে আরে আলোচনা হবে। বাইডেন প্রশাসনের কাছে বাংলাদেশের উচ্চ প্রত্যাশার কথা জানানো হয়েছে
মহামারী র কারনে সম্ভব হয়নি ঠিকই কিন্তু এই বৈঠকে সত্যি সন্তুষ্ট। ব্লিনকেন এর সাথে সামনের মাসের বৈঠক হবে সামনের মাসে।এই আলোচনা হচ্ছে,
ইউক্রেন ও রাশিয়ার যুদ্ধের মধ্যে এই বৈঠক খুবই তাৎপর্য পূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র শান্তি ও নিরাপত্তা চায়। বহুবার রাশিয়াকে আলোচনার টেবিলে বাসনোর চেষ্টা হয়েছিল। কিন্তু, মস্কো কোন কথাই শোনেনি
মস্কো কোন কথা শুনেনি। আন্তজাতিক আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ধংসলীলা চালিয়ে যাচ্ছে। প্রত্যেক স্বাধীন জাতির উচিৎ সত্য প্রকাশে অবিচল হওয়া। এবং ইউক্রেনের পাশে থাকা।
সবাই মিলে সত্য বলতে হবে এক সাথে দাড়িয়ে। সকল মুক্ত জাতিকে এক হয়ে রাশিয়াকে রুখে দাড়াতে হবে।
করোনা মোকাবিলা য় ভ্যাকসিন প্রয়োগে সফলতা বাংলাদেশের সফলতা ৫০ বছরের পর সামনের পথ চলায় আরো শক্তিশালী করতে চায়
ইন্দ্রো প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি বা আইপিএস এর নিয়ে আরো কাজ করার সুযোগ আছে। শুধু শান্তি ও নিরাপত্তার ইস্যুগুলো নয়, বাণিজ্য সম্প্রসারণ করতে হবে।
বিচার বহিভূত হত্যাকান্ড কোন ভাবেই সমথন যোগ্য নয়। বাংলাদেশ তার অবস্থান ব্যাখ্যা করেছে। গেল তিন মাস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই ইস্যুটি পর্যবপক্ষনে রেখেছে।
মানবাধিকার যেকোন মূল্য রক্ষা করতে হবে। এ নিয়ে আরো আলোচনা হবে, সামনের দিন গুলোতে।বাহিনী গুলোর আরো দ্বায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে।নিরাপত্তার সক্ষমতা বাড়াতে অস্ত্র বিক্রির প্রস্তাব ছিল যুক্তরাষ্ট্রের। বাংলাদেশ এ বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে