পুলিশ কনস্টেবল পদে সাধারণ নারী কোটায় মেধাতালিকায় প্রথম হয়েছিলেন। কিন্তু তারপরও চাকরি হচ্ছিল না শুধু জমি না থাকা কারণে। খুলনার সেই মিম আক্তার অবশেষ চাকরির ট্রেনিংয়ের জন্য ডাকা পেলেন।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যার পর খুলনা টেক্সটাইল মিল পুলিশ ফাঁড়ি থেকে উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিকাইল প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের নোটিশপত্রটি মিমের হাতে তুলে দেন।
গত ১১ ডিসেম্বর খুলনা পুলিশ সুপার কার্যালয় থেকে মিমকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, পুলিশ ভেরিফিকেশনে স্থায়ী ঠিকানা না থাকায় মেধা তালিকায় প্রথম হলেও চাকরিটি তাকে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এমন খবর শুনে কান্নায় ভেঙে পড়েছিল মিমের পরিবার। মিম আক্তার খুলনার সোনাডাঙ্গা থানার ৩ নম্বর আবাসিক এলাকার ১ নম্বর রোডে ডাক্তার বাবর আলীর বাড়ির ভাড়াটিয়া বাসিন্দা। বাবা মো. রবিউল ইসলাম খুলনার বয়রা ক্রস রোডে ছোট্ট একটি ভাড়াটে দোকান নিয়ে লেপতোশকের ব্যবসা করেন। দোকানটির নাম নিউ সততা বেডিং হাউজ। মিমের মা আছিয়া খাতুন একজন গৃহিনী। মিমরা ৪ বোন।