নিজস্ব প্রতিবেদক: নেত্রকোনার কেন্দুয়া সরকারি কলেজের ১১ জন শিক্ষকের বিরুদ্ধে জাল ও নকল সনদ ব্যবহার করে সরকারি চাকরিতে যোগদানের অভিযোগে তদন্ত শুরু হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় দুই সদস্যের একটি তদন্ত দল দীর্ঘসময় ধরে কলেজটি পরিদর্শন করেন।
এগারো জন শিক্ষক হলেন- বদিউজ্জামান বকুল (ইংরেজি), বোরহান উদ্দীন (বাংলা), আব্দুল কাদের (বাংলা), ফারুক আহমেদ তালুকদার (রাষ্ট্রবিজ্ঞান), এম এ রুবেল (হিসাববিজ্ঞান), সুমন কুমার বনিক (ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি), মোসা. সাবিকুন্নাহার (দর্শন), নমিতা পোদ্দার (দর্শন), আহম্মদ আবদুল্লাহ হারুন (উদ্যোক্তা উন্নয়ন), মো. শফিকুল আলম (কম্পিউটার অপারেটর) ও বিধান কর (কম্পিউটার অপারেটর)।
পরিদর্শন শেষে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা ময়মনসিংহ অঞ্চলের পরিচালক প্রফেসর এ.কে.এম. আলিফ উল্লাহ আহসান গণমাধ্যমকে জানান, প্রাথমিক যাচাইয়ে অভিযুক্ত শিক্ষকদের সনদপত্র সঠিক পাওয়া গেছে।
তিনি বলেন, অভিযোগপত্রে অভিযুক্ত ও অভিযোগকারীর নামের বানান ও পদবিতে ভুল রয়েছে। অভিযোগকারী নিজেই অভিযোগ করার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন এবং জানেন না তার নাম ব্যবহার করে কে অভিযোগ করেছে।
তিনি আরও জানান, বিষয়টি গভীরভাবে তদন্ত করে দেখা হবে এবং সঠিক তথ্য উদঘাটনে সময় লাগবে।