দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

উবায়দুল্লাহ রুমি, ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে একটি স্কুলে পরীক্ষা দিতে যাওয়ার পথে ষষ্ঠ শ্রেণি পড়ুয়া ভাতিজিকে তুলে নিয়ে দুইজনে পালাক্রমে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে চাচা ও তার এক সহযোগীর বিরুদ্ধে। এ নিয়ে গত শুক্রবার (২৭জুন ২০২৫) রাতে ভোক্তভোগী ভাতিজির বাবা বাদি হয়ে দুইজনকে আসামি করে ঈশ্বরগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। রাতেই প্রাথমিক তদন্ত শেষে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত চাচা হুমায়ূন (৩০) ঈশ্বরগঞ্জ থানা পুলিশ ও তার সহযোগী কাউসার মিয়া (২৪)-কে র্যা ব-১৪ গ্রেফতার করে।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন, উপজেলার জাটিয়া ইউনিয়নের কুমারুলী গ্রামের মৃত খোকন মিয়ার ছেলে হুমায়ূন ও একই ইউনিয়নের কড়ইকান্দি গ্রামের সুলতান মিয়ার ছেলে কাউসার মিয়া। ভুক্তভোগী পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ২৫ জুন অর্ধবার্ষিকী পরীক্ষা দিতে বাড়ি থেকে বের হয়ে আনুমানিক সকাল সাড়ে ৯টার দিকে জাটিয়া ইউনিয়নের কুমারুলী উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে যেতেই ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকে ভুক্তভোগী ভাতিজিকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যান কাউসার মিয়া। ইজিবাইকটি মাইজবাগ ইউনিয়নের লক্ষীগঞ্জ বাজারে পৌঁছতেই চাচা হুমায়ূন একই ইজিবাইকে ওঠে।

পরে ইজিবাইক যোগে ভাতিজিকে উপজেলার উচাখিলা ইউনিয়নের মরিচারচর চৌরাস্তা বাজারের (চুমকিয়া বাজার) পাশে স্থানীয় নূরুল আলমের দোকান ঘরের ভিতরে নিয়ে চাচা কাউসার ও হুমায়ূন পালাক্রমে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের পর বিকেলেই অজ্ঞাত একটি ইজিবাইকে তুলে ওই ভাতিজিকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়া হয়।

এ বিষয়ে ঈশ্বরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ ওবায়দুর রহমান বলেন, শুক্রবার রাতে লিখিত অভিযাগ পাওয়ার পরপরই তাৎক্ষণিক প্রাথমিক তদন্ত শেষে মামলাটি রেকর্ড করা হয়েছে। রাতেই অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত চাচা হুমায়ূন ও কাউসার মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়। শনিবার বিকেলে দুইজনকে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওয়াল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2025 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version