জবি প্রতিনিধি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট ক্লাবের ২০২৫-২৬ বছরের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২২ মে) ক্লাবের উপদেষ্টা ও ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষকবৃন্দের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। নবগঠিত এই কমিটিতে ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের রফিক বিন সাদেক রেশাদ কে সভাপতি এবং ২০২০-২১ সেশনের শান্ত চন্দ্র শীল কে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে।
এছাড়াও কমিটিতে সহ-সভাপতি হিসেবে মনোনীত হয়েছেন, ফারদিন শাহরিয়ার, নওরিন বিনতে জামান, শাখাওয়াত হোসেন, মোঃ ফারুক, মাহেদী হাসান। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মনোনীত হয়েছেন এ কে এম আবদুল্লাহ, তনয় ঘোষ, অপু হোসেন ইমন এবং খালিদ হাসান রাহাত কে সাংগঠনিক সম্পাদক, বিশাল নন্দী কে কোষাধ্যক্ষ, অনিক শীল কে প্রশাসনিক সম্পাদক মনোনীত করা হয়েছে।
নবনিযুক্ত সভাপতি রেশাদ বলেন, “ম্যানেজমেন্ট ক্লাবের নতুন সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করে আনন্দিত ও গর্বিত। সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি এই দায়িত্ব আমাকে দেওয়ার জন্য। এই ক্লাব আমাদের শিখতে শেখায় নেতৃত্ব, দলগত কাজ, আর আত্মউন্নয়নের পথে এগিয়ে যেতে। আমরা নতুন কমিটি সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে ক্লাবকে আরও গতিশীল ও কার্যকর করে তুলতে চাই।আমি বিশ্বাস করি সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা সফলভাবে এগিয়ে যেতে পারব। সবার পাশে থাকার আহ্বান জানিয়ে বক্তব্য শেষ করছি।”
সাধারণ সম্পাদক শান্ত জানান, “ম্যানেজমেন্ট ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শান্ত চন্দ্র শীল জানান ম্যানেজমেন্ট ক্লাব জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সুপ্রাচীন ক্লাব। এই ক্লাবটি শুরু থেকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব বিকাশ এবং দক্ষতা বৃদ্ধির জন্যে কাজ করে যাচ্ছে। তারই পাশাপাশি আমাদের লক্ষ্য থাকবে নেতৃত্ব বিকাশ, সদস্যদের সক্রিয় অংশগ্রহন এবং গঠনমূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে ক্লাবকে আরও সমৃদ্ধ করা। এক্ষেত্রে আমরা সবার সহযোগিতা কামনা করছি।” উল্লেখ্য, এই কমিটি ১ জুন ২০২৫ থেকে কার্যকর হবে এবং ১২ মাস ধরে চলবে।
সভাপতি প্যানেল ক্লাব মডারেটরদের সহযোগিতায় ১ মাসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ নির্বাহী কমিটি-২০২৫-২৬ ঘোষণা করবে। এই নির্বাহী কমিটি ২০২৫-২৬ বছরে ১৩ জনকে নিয়ে গঠিত এবং প্রধান মডারেটর: মোঃ শহীদুল ইসলাম ফকির, সহ-মডারেটর: রাশেদুল হক এবং সুমন কুমার মজুমদার এবং শেখ এমরান শিরাগে, প্রাক্তন সভাপতি: এ.এইচ.এম. মাহিন, প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক: মোঃ কায়াম আহমেদ রনির তত্ত্বাবধানে এটি চূড়ান্ত করা হয়েছে।