দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

তিমির বনিক,মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:

মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার মহদিকোনা জামেয়া ইসলামিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসার হিফজ শাখার এক ছাত্রের মৃত্যু নিয়ে রহস্যর সৃষ্টি হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৭ই অক্টোবর) রাতে মাদ্রাসার ছাত্রাবাস থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় ছাত্রের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার ময়নাতদন্তের জন্য তার লাশ মৌলভীবাজারের সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।

নিহত ওই ছাত্রের নাম ছাব্বির আহমদ (১১)। ছাব্বির বড়লেখা পৌরসভার হাটবন্দ এলাকার শাহ্ আলমের ছেলে।

ছাব্বিরের মৃত্যুর প্রকৃত কোনো কারণ জানা যায়নি। তবে প্রাথমিকভাবে পুলিশ এটিকে আত্মহত্যা বলে ধারণা করছে।

জানা গেছে, বৃহস্পতিবার মহদিকোনা জামেয়া ইসলামিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষকরা পাশের মসজিদে এশার নামাজ আদায় করতে যান। নামাজ শেষে তারা মাদ্রাসায় গিয়ে দেখেন ছাত্রাবাসের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ রয়েছে। এসময় ডাকাডাকি করে কারও কোনো সাড়াশব্দ পাননি। তখন তারা ছাত্রাবাসের পেছনের জানালা খোলা থাকতে দেখেন। জানালার দিকে তাকিয়ে দেখতে পান ঝুলন্ত অবস্থায় এক ছাত্রকে। পরে বিষয়টি থানা পুলিশকে জানালে খবর পেয়ে রাত ১০টার দিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশ ছাত্রাবাসের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে। এসময় তারা জানালার সঙ্গে নাইলনের দড়ি দিয়ে হিফজ শাখার ছাত্র ছাব্বিরকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। পরে পুলিশ লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।

বড়লেখা থানার ওসি মো. আবদুল কাইয়ূম শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত জানান, ঝুলন্ত অবস্থায় এক মাদ্রাসার ছাত্রের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তার শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন মেলেনি। মৃত্যুর প্রকৃত কোনো কারণ এখনও জানা যায়নি। পরিবারের কোনো অভিযোগ নেই। লাশ মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। এই ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2024 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version