এম এ হাসান, দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধিঃ
সাংগঠনিক জনপ্রিয়তায় এক অপ্রতিদ্বন্দ্বী ভুমিকায় উঠে আসা নেতার নাম বখতিয়ার আহমেদ কচি। দিনাজপুর জেলা জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এর সাধারণ সম্পাদক বখতিয়ার আহমেদ কচি ‘র দলীয় তৃনমুল নেতাকর্মীদের নিকটে যেন আইডল হিসেবে পরিগনিত হয়েছেন।
কারন, রাজনৈতিক পরিক্রমায় জেল-জুলুম নির্যাতন সহ অত্যান্ত কন্টকময় পরিস্থিতির মোকাবিলা করার দক্ষতা সহ বৈচিত্র্যময় ইতিহাস রয়েছে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জনাব বখতিয়ার আহমেদ কচির। সেবিষয়ে বর্ননা করতে গেলে খুব বিশদ হবে।
তাইতো, বর্তমান দলীয় অবস্থান ও তাঁর এই সাংগঠনিক জনপ্রিয়তা দেখে ঈর্ষায় দিশেহারা নিজ ঘরেরই রাজনৈতিকভাবে ব্যর্থ প্রতিদ্বন্দ্বী কিছু নামধারী নেতার ঘুম যেন হারাম হয়ে গিয়েছে। বিশেষ করে তরুন যুব উদ্বীয়মান নেতাকর্মীদের কাছে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের বিকল্প নেই।
তাইতো, শুধু দিনাজপুর শহর বা সদর উপজেলা নয় প্রায় ১০০ কিলোমিটার দূরের উপজেলাগুলোর নেতাকর্মীদের কাছে অত্যান্ত জনপ্রিয়। জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অত্যান্ত কর্মীবান্ধব হওয়ায় জেলার শেষ প্রান্ত থেকেও দলীয় নেতাকর্মীরা তাঁর জন্মদিনের একটু শুভেচ্ছা বিনিময় করার জন্য ছুটে চলে আসেন।
১১ অক্টোবর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জনাব বখতিয়ার আহমেদ কচির ৪৫ তম জন্মদিন গেল। দিনাজপুর শহর তথা সদরের নেতাকর্মীরা খুব সহজেই তার বাসভবনে উপস্থিত হয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে পেরেছেন। তবে জেলার উপজেলা পর্যায়ের নেতাকর্মীরাও ভালোবাসার টানে ছুটে আসতে একটু ক্লান্তি বোধ করেন নি।
তাইতো, দিনাজপুরের বিভিন্ন উপজেলার পাশাপাশি শেষ প্রান্তের এলাকা হাকিমপুর (হিলি) উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব শাহাদত হোসেন সোহাগ ও হাকিমপুর (হিলি) উপজেলা সেচ্ছাসেবকদলের সদস্য সচিব মোঃ সোহেল ইসলামের নেতৃত্বে একদল নেতাকর্মীরা ছুটে এসেছেন প্রিয় নেতাকে তার জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানাতে। সাংগঠনিকভাবে কতোটা জনপ্রিয় হলে এধরনের সম্মান পাওয়া যায় তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ জনাব বখতিয়ার আহমেদ কচি।
দিনাজপুর পৌর শহর বা সদর উপজেলার নেতাকর্মীরা নয়, গোটা দিনাজপুর জেলার প্রত্যেকটি উপজেলা থেকে দলীয় নেতাকর্মীরা শুধু মাত্র জন্মদিনের একটু শুভেচ্ছা জানাতে ছুটে এসেছেন। যদিও, দিনাজপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জনাব বখতিয়ার আহমেদ কচির জনপ্রিয়তা ও সাংগঠনিকভাবে দূর্বল করতে এবং কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের নিকটে ইমেজ সংকটে ফেলার অপচেষ্টার, তার বিরুদ্ধে বিভিন্নভাবে মিথ্যা সমালোচনা, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার সহ মিথ্যা মামলা দিয়ে অহেতুক হয়রানি করার অপচেষ্টা করে যাচ্ছে কিছু স্বার্থন্বেষী মহল। এতকিছুর পরেও, জননেতা বখতিয়ার আহমেদ কচির জনপ্রিয়তায় একটুও ছাপ পড়ে নি।
কারন, তাঁর জন্মদিনে নেতাকর্মীদের কাছ থেকে পাওয়া শুভেচ্ছা ও ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ দেখেই সেটি স্পষ্ট প্রতীয়মান হয়। জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে আসা নেতাকর্মীদের কাছ থেকে বখতিয়ার আহমেদ কচির নেতৃত্ব ও গুনাবলির বিষয়ে জানতে চাইলে, দিনাজপুর জেলার সর্বস্তরের বেশিরভাগ নেতাকর্মীরা জননেতা বখতিয়ার আহমেদ কচির বিরুদ্ধে করা অপপ্রচার বা চক্রান্ত রুখতে এবং সর্বপরি আইনগতভাবে কুচক্রীমহলের বিরুদ্ধে যথাযথ শাস্তি নিশ্চিতকল্প সহ নিজ ঘোরনার নামধারী নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে বদ্ধপরিকর।
শুধুমাত্র কর্মীবান্ধব ও অত্যান্ত দক্ষ সাংগঠনিক নেতা বখতিয়ার আহমেদ কচির ধৈর্যশীল নির্দেশনার কারনে দিনাজপুর জেলা বিএনপির তৃনমুল নেতাকর্মীরা এখনো সহনশীল ভুমিকায় রয়েছেন নেতাকর্মীরা। যদিও, প্রতিবাদ করার বাধ্যবাধকতায় হিসাবে জেলা বিএনপির সন্মানিত সভাপতির নেতৃত্বে সিনিয়র নেতৃবৃন্দ একটি সংবাদ সম্মেলনে করেছেন মাত্র যা জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দের আরেকটি সহনশীলতা ও জেলা বিএনপির দলীয় ঐক্যের একটি বহিঃপ্রকাশও বটে।
তবে, তারা প্রিয় নেতার জন্য রাজপথের আন্দোলন সহ রক্ত দিতে প্রস্তুত রয়েছেন। দিনাজপুর সকল স্তরের বেশীরভাগ নেতাকর্মীরা এভাবেই তাদের অনুভূতি প্রকাশ করেছেন। সর্বোপরি, সাংগঠনিকভাবে জনপ্রিয়তার মাফকাঠিতে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আসলেই এক অপ্রতিদ্বন্দ্বী ভুমিকায় অবতীর্ণ।
বিএনপির সিংহভাগ নেতাকর্মীরা মনে করেন বখতিয়ার আহমেদ কচির হাতেই জেলা বিএনপি নিরাপদ। বিভিন্নকারনে যারা স্ব শরীরে আসতে পারেননি তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করে বা মঠোফোনে এছাড়াও আমাদের মাধ্যমে দিনাজপুর জেলা জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এর সাধারণ সম্পাদক জনাব বখতিয়ার আহমেদ কচির ৪৫ তম জন্মদিনে শুভেচ্ছা জ্ঞাপন এবং তার দীর্ঘায়ু কামনা করেছেন।
অপরদিকে, নেতাকর্মীদেরকে ধন্যবাদ দিতে একটু ভোলেননি জনাব বখতিয়ার আহমেদ কচি। পরের দিন, সকল নেতাকর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের উদ্দেশ্যে তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডি থেকে ধন্যবাদ জানিয়ে একটি পোস্ট করেছেন।