স্টাফ রিপোর্টার:
যাদুকাটা ও ধোপাজান নদীতে প্রান প্রকৃতি বিনাশী ড্রেজার- – বোমা বন্ধে কার্যকর ভুমিকা গ্রহনের দাবিত সভা অনুষ্ঠিত। সুনামগঞ্জ জেলা বাকরি শ্রমিক সংঘ সুনামগঞ্জ জেলা কমিটির আয়োজনে সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৪ টায় যাদুকাটা নদী সংলগ্ন মিয়ারচর বজারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয় ।
জেলা কমিটির সভাপতি নাসির মিয়ার সভাপতিত্বে ও সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলামের পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট সুনামগঞ্জ জেলা কমিটির সভাপতি রত্নাংকুর দাস জহর। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন সংঘ সুনামগঞ্জ জেলা কমিটির সভাপতি সুখেন্দু তালুকদার মিন্টু, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আলম ছদরুল, বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সহ সভাপতি মো: ফরিদ মিয়া,যাদুকাটা শাখা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের,সদস্য ওমর আলী,হানিফ মিয়া,শামছু মিয়া, সাদ্দাম হোসেন প্রমূখ ।
সভায় বক্তারা বলেন বারকি শ্রমিকগণ ২০০০ সন হতে দাবি করে আসছিল সকল ইন্জিন চালিত ষ্টীল বডি নৌকা মহাল এলাকার বাহিরে থকিবে, কিন্তু প্রশাসন দরিদ্র বারকি শ্রমিকদের আমলে না নেয়ায় ইজারাদার ও অসাধু ব্যবসায়ীরা স্বল্প সময়ে অধিক মুনাফা লাভের আশায় পরিবেশ বিধ্বংসী ড্রেজার- বোমাসহ বিভিন্ন নামের খনন যন্ত্র দিয়ে উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা আমানয করে গাথর বালি উত্তোলন করে নদী হতে বারকি শ্রমিকদের বিতাড়িত করে পাথর বালি মহালে প্রশসানের অসাধু চক্রের সহায়তায় লুটপাটের অভয়ারণ্যে পরিনত করে যাদুকাটা ও ধোপাজান নদী দুটি।
সভায় বক্তারা যাদুকাটা ও ধোপাজান নদী হতে এই সকল লুটপাটকারীদের অবিলম্বে উচ্ছেদ করে বারকি শ্রমিকদের জীবন ও জীবিকা রক্ষায় কার্যকর পদক্ষেপের দাবি জানিয়ে বলে মহাল এলাকার সিমানার বাহিরে সকল ইন্জিন চালিত ষ্টীল বডি নৌকা রাখার ব্যবস্থা করতে হবে, ইজারা পদ্ধতি বাতিল করে সরকারী ভাবে পাথর বালি ক্রয় কেন্দ্র চালু করা, পাথর বালিেখকুসিন্ডিকেট ভেঙ্গে দিয়ে মহাল এলাকারয় পূর্বের ন্যায় সনাতন পদ্ধতিতে পাথর বালি আহরনের জোর দাবি জানান।