নোয়াখালী প্রতিনিধি –
নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলার বাটইয়া ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড মাদলা গ্রামের বাসিন্দা আবুল কাশেম পিয়নের বাডীতে গত (২০শে সেপ্টেম্বর) শুক্রবারে জায়গা জমি সংক্রান্ত বিরুদ্ধ নিয়ে হামলার ঘটনা ঘটেছে,
এতে একেই বাড়ির বাসিন্দা আবুল হায়াত রনির নেতৃত্বে হামলায় শিকার হয় শাহাদাত হোসেন, বিয়াদ সহ তিন আহত হয়।
এই বিষয় শাহাদাত হোসেন বলেন , জায়গা জমির বিরোধ কে কেন্দ্র করে আমার বাবা আমার প্রতিবন্ধী ভাই এবং আমার উপর হামলা করেন আবুল হায়াত রনি,আমি আমার বাবা প্রতিবন্ধী ভাই কে নিয়ে কবির হাট ৫০শয্য সরকারি হাসপাতালে আসলে নয়ন নামের এক ব্যক্তি সহযোগিতা আমাকে বাহির করে এবং আবুল হায়াত রনির নেতৃত্বে দলবল নিয়ে আবার ও আমার উপর হামলা করে আমাকে মারধর করে আমার মাথা ফাটিয়ে দেয়।
পরবর্তীতে তারা আমার মুরগির পোল্ট্রি ফার্ম ভাঙচুর করে এবং প্রায় ৩ শ হাঁস মুরগি নিয়ে যায় তারা। আমি কবির হাট থানায় মামলা করতে গেলে আবুল হায়াত রনি লোকজন আমাকে থানার ভেতরে ঢুকতে দেয়নি বলে এমন অভিযোগ করেন।
ভাঙচুরের বিষয় জানতে চাইলে এলাকার একাধিক ব্যক্তি বলেন রাতের আঁধারে কে বা কার এসে পোল্ট্রি ফার্ম ভাঙচুর করে চলে যায়।
এ বিষয়ে নয়নের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, হাসপাতালে হামলার বিষয়টা সত্য নিশ্চিত করেন তিনি, আবুল হায়াত রনির মা কে নাকি শাহাদাত হোসেন মারধর করছেন তাই রনি শাহাদাত কে মারধর করেন এবং তার সাথে কিছু ছেলে ও তাকে মারেন এবং তিনি আরো বলেন পোল্ট্রি ফার্ম রনিদের জায়গায় তারা দিয়েছে তাই রনি পোল্ট্রি ফার্ম এর কিছু অংশ ভেঙে ফেলে পরবর্তীতে শাহাদাত রাও বাকিটুকু ভাঙচুর করে।
এই বিষয় রনির সাথে যোগাযোগের সন্তান মিলে নেই, পরবর্তীতে তার মায়ের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন। পূর্বে আমার ছেলের সাথে তারা অনেক বার অন্যায় করেছে। জায়গা জমির কাগজ নিয়ে দুই পক্ষের মাঝে মারামারি হয়েছে। আমরা সামাজিক ভাবে সমাধান চাই বলে জানান তিনি।
এই বিষয় কবিরহাট থানার কর্মকর্তা ওসি হুমায়ুন কবির বলেন, আমাদের কাছে ভুক্তভোগীরা আসলে আমরা থানায় মামলা নেব, এখনো কেউ আমাদের কাছে আসে নাই।
এই বিষয় কবিরহাট থানার কর্মকর্তা ওসি হুমায়ুন কোভিদ বলেন, ভুক্তভোগীরা আমাদের কাছে আসলে আমরা মামলা নেব এখনো পর্যন্ত কেউ আমাদের কাছে আসে নি বলে জানান তিনি।