দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

মোঃ রোমান বেপারী, মাদারীপুর প্রতিনিধিঃ মাদারীপুরের রাজৈরে স্থানীয় প্রভাব খাটিয়ে বিবাদমান জমির একাধিক স্থাপনাসহ সরকারি দুটি টল ঘর ভেঙ্গে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে পৌর মেয়র নাজমা রশীদের বিরুদ্ধে।

একই সাথে অবৈধভাবে নতুন করে মার্কেট নির্মাণ করারও পায়তারা চলছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এ ঘটনার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে ভুক্তভোগী প্রবাসী মিজবাউল ইসলাম বাবু হাওলাদার।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, তার পিতা মাইনুদ্দিন হাওলাদারের মৃত্যুর পরে ওয়ারিশ সূত্রে ৫০ নং নশিপুর মৌজার সাবেক ৩৫২ দাগের ১ একর ২৫ শতাংশ জমিটির মালিক হন তারা। পরবর্তীতে জমিটি ৩৫২ থেকে ভেঙে ১৩/১৪ টি দাগে বিভক্ত হয়। সেই জমি থেকে ৯ শতাংশ জমি বিক্রি করেন তার বড় ভাই মহিউদ্দিন হাওলাদার (মনি) এবং ১৯৮৬ সালে অনুরোধ সাপেক্ষে কিছু অংশ নিয়ে সরকারি ভাবে মাছ ও মাংস বাজারের দুটি টল ঘর নির্মাণ করেন ততকালীন জেলা প্রশাসক আব্দুর রশীদ। সেই দাগের বাকি জমিটি এক কালো শক্তির ইশারায় খাস খতিয়ানে চলে যায়। পরে ২০১২ সালে সরকার ঘোষণা দিলে জমি ফিরে পেতে মামলা দায়ের করেন তারা। সেই মামলা এখনো চলমান রয়েছে। খাস জমি হিসেবে সেই জমি লিজ নিতে পায়তারা করে পৌরসভা। জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে একটি আবেদনও করা হয় ভূমি মন্ত্রণালয় বরাবর। ভূমি মন্ত্রণালয় হতে বিভাগীয় কমিশনারের নিকট থেকে লিজ নিতে বলা হয়। কিন্তু লিজ না নিয়েই বিবাদমান সেই জমিতে থাকা একাধিক স্থাপনা ও দুটি সরকারি টলঘর টেন্ডার ছাড়াই ভেঙে গুড়িয়ে দেয়া হয়। পরে জেলা প্রশাসনের সাথে আঁতাত করে ও স্থানীয় প্রভাবশালীদের সাহায্যে সেখানে মার্কেট নির্মাণ করে নিজ বানিজ্য চালানোর চেষ্টা করছে পৌর মেয়র নাজমা রশিদ।

এসময় সরকারসহ উর্ধতন কর্মকর্তাদের কাছে দাবি করে ভুক্তভোগী বলেন, মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত যেন জেলা প্রশাসন জমিটি লিজ না দেয়। আর লিজ না নিয়েই সেখানে যেন অবৈধভাবে মার্কেট নির্মাণ না করে পৌরসভা।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2024 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version