বরিশাল ও খুলনা সিটি করপোরেশনে সকাল আটটা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত
খুলনা সিটি নির্বাচনঃ
খুলনা সিটি নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, জাকের পার্টি ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থীসহ স্বতন্ত্র প্রার্থীরা এই সিটিতে ভোটের লড়াইয়ে থাকলেও বিএনপি থাকছে না।
সোমবার সকাল ৯টার কিছু পরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক ভোট দেন। ভোট দেয়া শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, নিবার্চনে ফলাফল যাই হোক তিনি মেনে নেবে।
এই নির্বাচনের মাধ্যমে একজন মেয়র প্রার্থী, ৩১ জন সাধারণ কাউন্সিলর, ১০ জন সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলরকে নির্বাচিত করা হবে।
খুলনার ২৮৯টি ভোটকেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে ইভিএমে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। যা চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
খুলনায় মোট ভোটার সংখ্যা ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৫২৯ জন। পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৬৮ হাজার ৮৩৩ জন; নারী ভোটার ২ লাখ ৬৬ হাজার ৬৯৬ জন।
পুলিশ, র্যাব, বিজিবি,এপিবিএন, আনসার ও স্ট্রাইকিং ফোর্স ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় কাজ করছে।
বরিশাল সিটি নির্বাচনঃ
বরিশাল সিটি নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, জাকের পার্টি ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থীসহ স্বতন্ত্র প্রার্থীরা এই সিটিতে ভোটের লড়াইয়ে থাকলেও বিএনপি থাকছে না।
বরিশালের আবদুর রব সেরনিয়াবাদ বিদ্যালয় কেন্দ্রে সকাল ৮টার কিছুক্ষণ পরেই ভোট দিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাতপাখা প্রতীকের মেয়রপ্রার্থী ফয়জুল করীম।
এই নির্বাচনের মাধ্যমে একজন মেয়র প্রার্থী, ৩০ জন সাধারণ কাউন্সিলর, ১০ জন সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলরকে নির্বাচিত করা হবে।
বরিশালের ১২৬টি ভোটকেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে ইভিএমে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। যা চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
বরিশালে মোট ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৭৬ হাজার ২৯৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৮৯ জন এবং নারী ভোটার ১ লাখ ৩৮ হাজার ৮০৯ জন।
পুলিশ, র্যাব, বিজিবি,এপিবিএন, আনসার ও স্ট্রাইকিং ফোর্স ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় কাজ করছে।
সূত্রঃ বিবিসি বাংলা