মহান মে দিবস উপলক্ষে সাংস্কৃতিক সংগঠন সুরধুনী ও বিবর্তন যশোর আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
আজ সোমবার (১লা মে) বিকালে যশোর টাউন হল ময়দানের উন্মুক্ত রওশন আলী মঞ্চে এ অনুষ্ঠান হয়।
বিবর্তন যশোরের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি সানোয়ার আলম দুলুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন শ্রমিক নেতা নাজিম উদ্দীন,বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ও সুরধুনীর সভাপতি, ব্যক্তিত্ব হারুন অর রশীদ এবং বিবর্তনের সাধারণ সম্পাদক দীপংকর বিশ্বাস।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, বর্তমান সরকার কিছু শ্রমিকের বেতন স্কেল নির্ধারণ করে ছিলো যখন তখন নিত্যপণ্যের দাম কম ছিলো।কিন্তু বর্তমানে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম বেড়ে চার গুণ হয়েছে। ফলে শ্রমিকদের সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে।আর তাই বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে শ্রমিকদের বেতন স্কেল পূনঃনির্ধারণ করা প্রয়োজন।
এছাড়া কৃষি শ্রমিক ও গৃহকর্মীদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে দ্রুততার সাথে বেতন স্কেল নির্ধারণ করে দেওয়া হোক।
সাংস্কৃতিক পর্বে ১০ টি গণ সংগীত পরিবেশনসহ আবৃত্তি করেন বিবর্তনের মৃণ্ময় চক্রবর্তী, শীলা রানী দাস, শর্মিষ্ঠা ভট্টাচার্য ও রুহিনা শারমিন এলিশ।
মহান মে দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
স্বীকৃতি বিশ্বাস, যশোরঃ
মহান মে দিবস উপলক্ষে সাংস্কৃতিক সংগঠন সুরধুনী ও বিবর্তন যশোর আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
আজ সোমবার (১লা মে) বিকালে যশোর টাউন হল ময়দানের উন্মুক্ত রওশন আলী মঞ্চে এ অনুষ্ঠান হয়।
বিবর্তন যশোরের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি সানোয়ার আলম দুলুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন শ্রমিক নেতা নাজিম উদ্দীন,বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ও সুরধুনীর সভাপতি, ব্যক্তিত্ব হারুন অর রশীদ এবং বিবর্তনের সাধারণ সম্পাদক দীপংকর বিশ্বাস।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, বর্তমান সরকার কিছু শ্রমিকের বেতন স্কেল নির্ধারণ করে ছিলো যখন তখন নিত্যপণ্যের দাম কম ছিলো।কিন্তু বর্তমানে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম বেড়ে চার গুণ হয়েছে। ফলে শ্রমিকদের সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে।আর তাই বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে শ্রমিকদের বেতন স্কেল পূনঃনির্ধারণ করা প্রয়োজন।
এছাড়া কৃষি শ্রমিক ও গৃহকর্মীদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে দ্রুততার সাথে বেতন স্কেল নির্ধারণ করে দেওয়া হোক।
সাংস্কৃতিক পর্বে ১০ টি গণ সংগীত পরিবেশনসহ আবৃত্তি করেন বিবর্তনের মৃণ্ময় চক্রবর্তী, শীলা রানী দাস, শর্মিষ্ঠা ভট্টাচার্য ও রুহিনা শারমিন এলিশ।