দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

লিওনেল মেসির হাতে বিশ্বকাপ ট্রফি দেখাটা অনেক ভক্তের কাছেই ছিল স্বপ্নের মতো। আর্জেন্টিনার ৩৬ বছরের আক্ষেপ ঘুচিয়ে সেই স্বপ্ন অবশেষে পূরণ হলো কাতার বিশ্বকাপে। বিশ্বকাপের ট্রফি জয় নিয়ে লিওনেল মেসির বোন মারিয়া সোল মেসি প্রতিজ্ঞা রক্ষা করছে।

মেসিদের বিশ্বকাপ জয়ের প্রায় তিন মাস পেরিয়েছে। ইতোমধ্যে অনেকেই তাদের প্রতিজ্ঞা সম্পন্ন করে ফেলেছেন। বাকি ছিলেন মেসির বোন। অবশেষে তিনিও রাখলেন তার প্রতিজ্ঞা। নিজের বাঁ হাতে ট্যাটু করিয়েছেন তিনি।

মেসিরা কাতার বিশ্বকাপে যখন লড়ছেন, তখন ভক্ত হিসেবে একটি প্রতিজ্ঞা করেছিলেন মারিয়া। ভাই বিশ্বকাপ ট্রফি জিতলে হাতে ট্যাটু করাবেন তিনি। মেসির বিশ্বকাপ জেতার পরের তিন মাস মারিয়ার সেই প্রতিজ্ঞার কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। হয়তো বিশ্বকাপ জেতার ঘোরেই কেটে গেছে সময়টা। অবশেষে শুক্রবার রক্ষা করলেন প্রতিজ্ঞা। নিজের বাঁহাতের বাহুর কাছাকাছি জায়গায় বিশ্বকাপ ট্রফির একটা ট্যাটু আঁকিয়েছেন মারিয়া।

নিজের ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে সেই ট্যাটুর ছবি পোস্ট করেছেন ২৯ বছর বয়সি মারিয়া সোল মেসি। যেখানে তিনি লিখেছেন, ‘প্রতিজ্ঞা রক্ষা করা হলো।’ ফ্যাশন দুনিয়ায় কাজ করা মারিয়া বিশ্বকাপ ট্রফির ট্যাটুর নিচে শিরোপা জয়ের দিন–তারিখও লিখিয়ে নিয়েছেন। মারিয়ার হাতের এই ট্যাটুটি করেছেন শিল্পী ম্যাক্সি কারেরাস। এই শিল্পী এর আগে মেসির স্ত্রী আন্তোনেল্লা রোকুজ্জোর বেশ কিছু ট্যাটু করে দিয়েছিলেন।

গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর ফ্রান্সকে ফাইনালে হারিয়ে বিশ্বকাপ জিতেছে আর্জেন্টিনা। বিশ্বজয়ের পর নিজের ট্যাটু করেছেন আর্জেন্টাইন অনেক ফুটবলার। এদের মধ্যে ডিফেন্ডার নিকোলাস ওতামেন্দি নিজের হাতে মেসির বিশ্বকাপ ছুঁয়ে দেখার মুহূর্তটির ট্যাটু আঁকিয়েছেন। আবার পাপু গোমেজ ট্যাটু করিয়েছেন এমিলিয়ানো মার্তিনেজের শেষ মুহূর্তের সেই বিখ্যাত সেভটির। এ ছাড়া অনেকেই বিশ্বকাপের ট্যাটু করিয়েছেন।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2024 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version