মাহমুদুর রহমান (বরগুনা):-
বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার ১ নং রায়হানপুর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের মো. হাকিমের ছেলে মো.
খলিলুর রহমানের জেএল লেমুয়া মৌজার এসএ ১৪২ নং খতিয়নের ভোগদখলিয় এক কুড়া (৬৬ শতাংশ) জমির মুগডাল রোপনকৃত ক্ষেতে
২২ মার্চ ১১ টায় প্রতিপক্ষ একই এলাকার মকিম হাওলাদারের ছেলে মো. শাহদাত হোসেন (৫২),মো. ফোরকান (৩৫) মো.ফারুক (৪৫) মো. মিজান (৫০) ও প্রায়ত মোন্তাজ উদ্দিন হাওলাদারের ছেলে মো. মকিম (৮০) সহ হাকিমের ছেলে হায়দার (৪০) হামেজ ঘরামির ছেলে বেলায়েত ঘরামি (৫২) এবং আঃ করিম (৫৫) আগাছা নিধনের কীটনাশক প্রয়োগ করে পুড়ে ফেলছে।
এসময়ে খলিলের স্ত্রী মোসাঃ রেবা, তার ভাইয়ের স্ত্রী মোসাঃ রাহিমা সহ খলিলের চার ভাইয়ের স্ত্রীগন ডাল ক্ষেতে গিয়ে বিষ প্রয়োগে বাধা দিতে গেলে উল্লেখিত ব্যক্তিরা নারীদেরকে বেধম ভাবে পিটিয়ে গুরতর আহত করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বিষয়টি তাৎক্ষণিক সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান মো. মঈনুল ইসলাম ও সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য মুক্তিযোদ্ধা মো. বারেকসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিদের জানিয়েও কোন বিচার না পাওয়ায় চরম হতাশায় আছেন উল্লেখিত খলিলের পরিবার।
সরে জমিনে গিয়ে খলিলের চাষকৃত ডাল ক্ষেতে
বিষ প্রয়োগের কারনে পুড়ে যাওয়ার ব্যাপরে জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি বলেন মকিমগং অত্যন্ত প্রভাবশালী হওয়ায় তার বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে সাহস পাননা।
তারা বলেন মকিম গং টাকা ও গায়ের জোরে সকলকে ম্যানেজ করে একেরপর এক খলিল গংদের ওপর হামলাসহ খলিল গংদের জমি দখল করার অপ চেষ্টা করে আসছে।
খলিলের ভাইয়ের স্ত্রী মোসাঃ রাহিমা বেগম বলেন মকিম গং এযাবৎ আমাদেরকে অগনিতবার মারধর করলেও আমরা কোথাও বিচার পাইনা।
তিনি বলেন মকিন গংদের অনেক লোকজনসহ বিপুল পরিমান টাকা আছে সেই টাকা দিয়ে সকলকে ম্যানেজ করে তাই আমরা বর্তমানে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।
জানতে চাইলে মকিম এর ছেলে মো. ফারুক অনেক বিষয়ে অস্বীকার করে বলেন আমার বাবায় উল্লেখিত জমিতে ওষুধ দিতে গিয়েছিল কিন্তু খলিল গংদের বাধার মুখে ওষুধ দিতে
ব্যর্থ হয়েছে।