সরবরাহ বাড়ায় বাজারে সবজির দাম কমতে শুরু করেছে।দুই-একটি সবজি ছাড়া বেশির ভাগেরই দাম কমেছে ৫ থেকে ১০ টাকা পরযন্ত।তবে কাঁচা মরিচ,শসা, টমেটো ও গাজরের দাম নাগালের বাইরে।প্রকার ভেদে ১শ ৮০ থেকে দুশো টাকা বিক্রী হচ্ছে কাচা মরিচের কেজি।অপরিবর্তিত রয়েছে মাছের বাজার।তবে ভরা মৌসুমে ইলিশের দাম কিছুটা কম হলেও এখনো মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে।স্থিতিশীল রয়েছে মুদিপণ্য।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দেখা গেলো যেকোন সবজির দাম তুলনামুলক কম।বেগুন,পটল,করলা,কাকরোল,ঢেড়শ,চিচিঙ্গা,ঝিঙ্গে বিক্রী হচ্ছে আগের থেকে কম দামে।কিন্তু সরবরাহ কম থাকায় কাচা মরিচ বিক্রী হচ্ছে ১শ ৮০ থেকে ২শ টাকা কেজি দরে। চালের দামে তেমন একটা হেরফের না হলেও,ব্যবসায়ীরা বলছেন আমদানি স্বাভাবিক না থাকলে, যেকোন সময় বেড়ে যেতে পারে চালের দাম।
বাজারে মাছের সরবরাহ রয়েছে ব্যাপক।দামেও তেমন হেরফের নেই। ইলিশের আমদানি বেশি হওয়ায়,ক্রেতাদের আগ্রহ সেদিকেই।মুদিপণ্যের দাম স্থিতিশীল রয়েছে,ভোজ্য তেল বিক্রী হচ্ছে সরকারের বেঁধে দেয়া দামে।এছাড়া অন্যান্য পণ্যের দাম রয়েছে অপরিবর্তিত।
বাজার তদারকিতে রয়েছে ভোক্তা অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট।অনিয়ম পেলেই দিচ্ছেন দন্ড। এছাড়া,সরকারের বেঁধে দেয়া দামেই বিক্রী হচ্ছে গরু ও খাশির মাংশ।তবে, কিছুটা বেড়েছে সব ধরনের মুরগীর দাম।
দ্যা মেইল বিডি/খবর সবসময়