দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

পেয়ার আহাম্মদ চৌধুরী, ফেনী জেলা প্রতিনিধি: ফেনীর ফুলগাজীর আমজাদহাট নিখোঁজের ৭ দিন পর জেমি আক্তার লিজা (৯) নামের এক শিশুর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সে গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তেলিয়াপাড়ার মমিনুল ইসলামের মেয়ে। লিজা আমজাদহাট ইউনিয়নের নেয়াজ ফয়জুন্নেসা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসায় ২য় শ্রেণীতে অধ্যায়নরত ছিলেন। তার বাবা আমজাদহাট ইউনিয়নে জেলের কাজ করেন। গত ২ জুন সকাল সাড়ে দশটার দিকে জেসি আক্তার তাঁর জেঠার বাড়ি উত্তর তারাকুচা গ্রামে বেড়াতে যায়। কিন্তু বিকেলে বাড়ির উদেশ্যে রওয়ানা দিলেও সে আর ফিরে আসেনি। বৃহস্পতিবার (৯ জুন) বিকেলে ফেনীর ফুলগাজী উপজেলার আমজাদ হাট বাজারের পাশে ইউনিয়ন ভূমি অফিস সংলগ্ন বাংলা পুকুর থেকে পুলিশ জেসির লাশ উদ্ধার করে। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, শিশু জেসি আক্তার লিজা গত ২ জুন বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে দশটার দিকে তার জেঠার বাড়ি একই এলাকা উত্তর তারাকুচা গ্রামে বেড়াতে যায়। বিকেলে আর বাড়িতে ফিরে আসেনি। এরপর থেকে অনেক খোঁজাখুজির পরও তার সন্ধান না পেয়ে শিশুর বাবা মমিনুল ইসলাম গত ৪ জুন বিকেলে ফেনীর ফুলগাজী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে স্থানীয় লোকজন আমজাদ হাট বাজারের পাশে ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সংলগ্ন বাংলা পুকুর থেকে বাতাসের সাথে দূর্গন্ধ পায়। তারা পুকুর পাড়ে গিয়ে খোজাখুজি করে পুকুরে একটি শিশুর লাশ দেখতে পায়৷ খবর পেয়ে ফুলগাজী থানা পুলিশ ওই স্থানে পৌঁছে লাশটি উদ্ধার করেন। এ সময় শিশুর বাবা মমিনুল ইসলাম তাঁর মেয়ের লাশ শনাক্ত করেন। ফুলগাজী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আক্তার হোসেন পুকুর থেকে শিশুর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত বলেন, পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ফেনী ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় শিশুর পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2025 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version