দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

তাসলিমুল হাসান সিয়াম,গাইবান্ধা প্রতিনিধি: পেশায় দুজনই ফুটবলার। খেলার মাধ্যমে পরিচয় একে অপরের। একজনের বাড়ি সিলেটে, অপরজনের গাইবান্ধায়। বর্তমানে দুজন পরস্পরকে বিয়ে করতে চান।

এই জুটির একজনের নাম আয়েশা, অপরজনের নাম কবিতা। আয়েশা সিলেট জেলা নারী ফুটবল দলের সদস্য এবং কবিতা গাইবান্ধা নারী ফুটবল দলের সদস্য। বিয়ের দাবিতে সিলেটের আয়েশা এখন গাইবান্ধার কবিতার বাড়িতে।

সিলেট থেকে গাইবান্ধায় এসেছেন আয়েশার পরিবারের সদস্যরাও। তাদের বুঝানোর চেষ্টা করে যাচ্ছেন তারা। কিন্তু নাছোড়বান্ধা আয়েশা এবং কবিতা। আয়েশা কোনভাবেই কবিতার বাড়ি ছাড়তে রাজি নন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জানা গেছে, আয়েশাকে জোর করে গাড়িতে তুলতে ব্যর্থ হন তার পরিবারের সদস্যরা। পরে ঘুমের ইনজেকশন দিয়ে আয়েশাকে বাসে তুলেন তারা। এর আগে বিয়ের দাবিতে আয়েশা নিজের হাত কাটে আর আয়েশার এমন কান্ড দেখে আবেগে আপ্লুত হয়ে কবিতাও নিজের গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে ।পরে পরিবারের সদস্যরা তাদের উভয়কে গাইবান্ধা জেলা হাসপাতালে ভর্তি করায় ।

জানা গেছে, মোবাইল ফোনে দুজনের নিয়মিত যোগাযোগ হয়। একজন না খেয়ে থাকলে আরেকজন না খেয়ে থাকেন। কয়েকদিন আগে কবিতা আয়েশার সঙ্গে মোবাইলে কথা বলা বন্ধ করে দেন। এতে অস্থির হয়ে উঠেন আয়েশা।

বিষয়টি স্থানীয় কোচ, জনপ্রতনিধি এবং পুলিশ পর্যন্ত গড়িয়েছিল। তারাও দুই তরুণীকে বোঝানোর চেষ্টা করেছেন। কিন্তু ব্যর্থ হয়েছেন।

আয়েশাকে অচেতন করে বাসে তোলার সময় আয়েশা চিৎকার করে বলছিলেন, ‘আমি কবিতার কাছে যাবো। আমি কবিতাকে ছাড়া বাঁচবো না।’

এ ঘটনা এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

এ বিষয়ে গাইবান্ধা পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর কামাল হোসেন বলেন ,ঘটনাটি শোনার পর আমি মেয়ে দুটিকে দেখতে হাসপাতালে যাই এবং উভয় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করে আয়েশাকে নিয়ে সিলেটে ফিরে যাওয়ার পরামর্শ দেই ।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2024 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version