দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

পরিবারের অমতে প্রেম করর বিয়ের ছয় মাস পর বরের ভাই কর্তৃক কনের চাচাকে ‘তাউই’ ডাকায় সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। আজ রবিবার সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে ঘটনাটি ঘটেছে দিরাই উপজেলার করিমপুর ইউনিয়নের পুরাতন কর্ণগাঁও গ্রামে।

বর পক্ষের আহতরা হলেন- জীতেশ বিশ্বাস, স্বপন বিশ্বাস, রাজন বিশ্বাস, সাজন বিশ্বাস, দিবিন্দ বিশ্বাস, নিরঞ্জন বিশ্বাস, ধরনী বিশ্বাস, রেনু বিশ্বাস, শান্তনা বিশ্বাস, সাগর বিশ্বাস ও কাজল বিশ্বাস।

কনে পক্ষে আহত হয়েছেন- জগবন্ধু দেবনাথ, রতিন্দ্র দেবনাথ, বাবুল দেবনাথ, বিপুল দেবনাথ, বনবামালি দেবনাথ, প্রদীপ দেবনাথ, শামল দেবনাথ, কান্ত দেবনাথ, রেখা দেবনাথ, বিজয়া দেবী, রুহিনী দেবী, সুচিত্রা দেবী প্রমুখ।
খবর পেয়ে দিরাই থানার এসআই গোলাম ফাত্তাহর নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। আহতরা দিরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চিকিৎসাধীন আছেন।

দিরাই থানা পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ছয় মাস আগে পুরাতন কর্ণগাঁও গ্রামের লালমোহন বিশ্বাসের ছেলে রাজন বিশ্বাস ও একই গ্রামের শশাঙ্ক দেবনাথের মেয়ে শান্তনা দেবনাথ প্রেম করে পরিবারের অমতে পালিয়ে বিয়ে করেন। এ ঘটনায় মেয়ের পরিবার মামলা করলে প্রায় দেড়মাস হাজতবাস শেষে জামিন পান রাজন বিশ্বাস। এরপর থেকে শান্তনা তার স্বামীর বাড়িতেই ঘরসংসার করছেন।

এদিকে, শনিবার (৪ ডিসেম্বর) রাতে বরের ভাই সাজন বিশ্বাস মেয়ের চাচা নীরেশ দেবনাথকে ‘তাউই’ সম্বোধন করে কুশল বিনিময়ের চেষ্টা করেন। এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে পড়েন নীরেশ। হাতাহাতির ঘটনা ঘটে বরের ভাইয়ের সঙ্গে। এর জের ধরে আজ রবিবার সকালে দুই পক্ষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়। এতে উভয়পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হন।

দিরাই থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আকরাম আলী বলেন, সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2024 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version