মে মাসের মাঝামাঝি ভারতে করোনা সংক্রমণ সবচেয়ে বেশি বাড়বে। সেই পরিস্থিতির মোকাবিলায় কী পরিকল্পনা করছে কেন্দ্রীয় সরকার বলে জানতে চেয়েছেন দিল্লি হাইকোর্ট। আজ শনিবার এ প্রসঙ্গে বিচারপতিরা জানান, যাকে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ বলা হচ্ছে, তা আসলে সুনামি। খবর দ্য ওয়ালের।
তাদের দাবি, যে হাসপাতালে অক্সিজেন সরবরাহে বাধা দেবে, তাকে ফাঁসিতে ঝোলানো হবে। সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা এদিন হাইকোর্টে বলেন, মে এবং জুন মাসে সংক্রমণ ব্যাপক বাড়তে পারে। সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতির জন্য সরকারকে প্রস্তুত থাকতে হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং অন্যরা এজন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
ভারতীয় গবেষকদের দাবি, মে মাসের ১১ থেকে ১৫ তারিখের মধ্যে দেশটিদে ভাইরাস সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৩৩ থেকে ৩৫ লাখে পৌঁছবে। এটাই হবে সর্বোচ্চ। তারপরে এক ধাক্কায় সক্রিয় রোগীর সংখ্যা কমতে থাকবে। মে মাসের শেষে এসে কোভিড অ্যাকটিভ কেসের হার একেবারেই কমে যাবে।