সাঘাটা:
উক্ত চেক হস্তান্তর ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন: মোঃ নাজমুল হোসেন ব্রাঞ্চ ম্যানেজার , সোনালী লাইফ পিএলসি সভাপতিত্ব করেন- মোঃ গোলাম রব্বানী ইউনিট ম্যানেজার ও অফিস ইনচার্জ “সাঘাটা মেট্রো”সোনালী লাইফ পিএলসি অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন, সোনালী লাইফ এর ফিন্যান্সিয়াল এডভাইজার কে.এম স্বপন আলী মোঃ কামরুল হাসান মোঃ সানোয়ার হোসেন সহ আরো অনেকে।
উক্ত আলোচনা সভায় , ইউনিট ম্যানেজার গোলাম রব্বানী বলেন, সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কখনোই তাদের ওয়াদা ভঙ্গ করেন না, সোনালী লাইফ ১-৭ দিনের মধ্যে সকল প্রকার দাবী পরিশোধ করেন, তারই ধারাবাহিকতায় সুবাস চন্দ্র এর অকাল মৃত্যুতে কাগজপত্র জমা দেওয়ার মাত্র ৪ দিনের মধ্যে সোনালী লাইফ তার নমিনিকে ১,৩২,৩২০/- টাকা প্রদান করেন।
সোনালী লাইফ গ্রাহক সেবার মাধ্যমে দ্রুত এগিয়ে চলেছে , আগামীতে সোনালী লাইফ হবে দেশের ১ নম্বর লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি। প্রধান অতিথির আলোচনায় , ব্রাঞ্চ ম্যানেজার নাজমুল হোসেন বলেন – বিশ্বব্যাপী ইন্স্যুরেন্স ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা পেলেও বাংলাদেশে তা এখনও নিশ্চিত হয়নি, কারণ হিসেবে তিনি বলেন অতীতে ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিগুলো গ্রাহকের দাবি সঠিক সময়ে পরিশোধ করতো না, যার ফলে গ্রাহকরা অসন্তুষ্ট থাকতো ।
কিন্তু সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই ১-৭ দিনের মধ্যে দাবী পরিশোধ করে চলেছে, আজ পর্যন্ত কোথাও এর ব্যত্যয় ঘটেনি । সোনালী কে অনুসরণ করে বাংলাদেশের অন্যান্য লাইফ ইন্স্যুরেন্স গুলো গ্রাহক সেবার মান বৃদ্ধি করবে বলে আমি আশা করি।
প্রয়াত গ্রাহক সুবাস চন্দ্র এর স্ত্রী মিনতি রানি বলেন , সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স এ আমার স্বামীর পলিসির টাকা আমি সঠিক সময়ে পেয়েছি, আমার কোন হয়রানি হয়নি , শুধুমাত্র ব্যাংক এ গিয়ে টাকা তুলে নিয়ে আসছি, কামরুল ভাতিজা সব কিছু করেছে। আমাদের তিনটা সন্তানকে এতিম করে আমার স্বামী চলে গেছেন, এই টাকা পাওয়ায় আমার অনেক উপকার হয়েছে ।