দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ

টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার মামুদনগর ইউনিয়নের সুদামপাড়া গ্রামের মৃত চাঁন মিয়ার ছেলে জব্বার হত্যাকাণ্ডের ৩ আসামিকে গতকাল রাতে কালিয়াকুর থেকে গ্রেফতার করেছে যৌথবাহিনী। ১৭ জুন বুধবার রাত আনুমানিক ৭.৩০ মিনিটের  সময় নাগরপুর থানা পুলিশ ও র্যাব-১৪ এক যৌথ অভিযান পরিচালনা করে জব্বার হত্যাকান্ডে নাগরপুর থানায় দায়েরকৃত  ১২ নম্বর মামলার আসামি আঃ মান্নান (৭৮), মান্নানের স্ত্রী আকলিমা (৩০) অপর আসামী রাবেয়া (৩৫) কে গ্রেফতার করেছে। মামলার তদন্তকারী অফিসার এস.আই. (নি.) সাখাওয়াত হোসেন সাদ্দাম সঙ্গীয় ফোর্স ও টাঙ্গাইলের রাপিট অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-১৪) অভিযান পরিচালনা করে এ মামলার ৩ আসামী গ্রেফতার করে। এ হত্যা মামলায় এখন পর্যন্ত মোট ৪ জন আসামী গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। উল্লেখ্য, দাদার জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের মধ্যে বিরোধের জেরে, গত ১৯ মে ২০২৫ সকালে, নাগরপুর উপজেলা বিএনপি নেতা বাদশা লোকজন নিয়ে, তার চাচাতো ভাই জব্বার কে পিটিয়ে হত্যা করেছিল।

এছাড়াও এ ঘটনায় ৫ জন মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিল। এ মামলার প্রধান আসামী উপজেলার সুদামপাড়া গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে মো. বাদশা মিয়া (৫০) নাগরপুর উপজেলা বিএনপি’র তাঁতী/মৎসজীবী/ উপজাতি বিষয়ক সম্পাদক। নাগরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম জানান, নাগরপুর থানা পুলিশের চৌকস তদন্তকারী অফিসার এস.আই. (নি.) সাখাওয়াত হোসেন সাদ্দাম সঙ্গীয় ফোর্স ও যৌথবাহিনি গাজীপুরের কালিয়াকুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে একটি বাসা থেকে গতকাল রাত আনুমানিক ৭.৩০ মিনিটের সময় এ মামলার ৩ জন আসামীকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। আজ বুধবার সকালে, আসামিদের ২ দিনের রিমান্ড চেয়ে তাদের বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়। বিজ্ঞ আদালত এ মামালার ২ নং আসামি মান্নানকে ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে। এ ঘটনার তদন্ত ও গ্রেফতার অভিযান চলমান রয়েছে।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওয়াল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2025 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version