দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

উবায়দুল্লাহ রুমি, ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ৯ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (২৫ জানুয়ারি) বিকেলে উপজেলার মগটুলা ইউনিয়নের কর্মা গ্রামে নজরুল গ্রুপ ও খোকন গ্রুপের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাদেরকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

আহতরা হলেন, নজরুল গ্রুপের মৃত-গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মুসলিম উদ্দিন (৬০), মনজুরুল ইসলাম (৪০), নজরুল ইসলাম (২৮), দ্বীন ইসলামের ছেলে হানিফ মিয়া (৩৫) ও সাদেকুর রহমানের স্ত্রী পারুল আক্তার (৩০)। অপরদিকে খোকন গ্রুপের শহীদুল্লাহ এর ছেলে তরিকুল ইসলাম (১৫), আব্দুল্লাহ (১৮), খোকন মিয়ার ছেলে বিল্লাল মিয়া (৩০) ও কছিম উদ্দিনের ছেলে শফিকুল ইসলাম (২৮)।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিলো দুই গ্রুপের মধ্যে। বিষয়টি নিয়ে শনিবার বিকেলে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি শুরু হলে একপর্যায়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে খোকন গ্রুপের লোকজন নজরুল গ্রুপের লোকজনের উপর উপর হামলা চালায়। এসময় নজরুল ইসলামের লোকজন আত্মরক্ষার্থে পাল্টা হামলা চালালে উভয় পক্ষের লোকজন গুরুতর আহত হয়।

এতে নজরুল ইসলামের লোকজন গুরুতর আহত হলে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর অবস্থার অবনতি হলে তাদের ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় ঈশ্বরগঞ্জ থানা পুলিশ।

এসময় অভিযুক্তরা পালিয়ে যায়। তবে এঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে, পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে। ঈশ্বরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ ওবায়দুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রীয়ধীন।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2025 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version