দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

(নোয়াখালী-প্রতিনিধি)

নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলার ৭নং বাটইয়া ইউনিয়নের জাফর আহম্মদের মালিকীয় দয়ারামদি মৌজার ৩৮২ শতাংশ ফসলিজমি জোরপূর্বক দখল করে ইটভাটা (একতা ব্রিকস ম্যানুফ্যাকচারিং ) স্থাপনের প্রতিবাদে ও দখলমুক্তের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগী জমির মালিকেরা।

মঙ্গলবার (২১জানুয়ারী) দুপুরে উপজেলার বাটইয়া ইউনিয়নের হাফেজ বাড়িতে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ভুক্তভোগী জমির মালিক তাজউদ্দিন বলেন, গত ২৮ দিন আগে উপজেলা প্রশাসন অভিযান চালিয়ে ইটভাটার চিমনি ভেঙ্গে দেয়। এরপর গত চারদিন ধরে প্রশাসনের নাম ভাঙিয়ে আবার নতুন করে কম উচ্চতার চিমনি তৈরী করে ইট পোড়াচ্ছে।

তিনি অভিযোগ করে আরও বলেন, বিগত প্রায় ১৫ বছর যাবত আমার ৩৮২ শতাংশ চাষকৃত ফসলি জমির উপর একতা ব্রিকস ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের মালিক আনোয়ার হোসেন মিরণ জোর করে জবরদখল করে ইটভাটা তৈরি করে রেখেছে। আমি তাকে বিভিন্ন সময় আমার জমি ছেড়ে দিতে বললে তিনি আমাকে এবং আমার পরিবারের সদস্যদেরকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে প্রাণ নাশের হুমকি দেয়।

একতা ইটভাটার মালিক আনোয়ার হোসেন মিরণের ইটভাটার সরকারি কোন অনুমোদন নেই। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেই। অবৈধ এই ইটভাটা বন্ধের জন্য এলাকাবাসীর দীর্ঘদিন দাবি জানিয়ে মানবব্ন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে। অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে একতা ব্রিকস ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের মালিক আনোয়ার হোসেন মিরণ বলেন, আমি জমির মালিকদের কাছে কয়েক মাস সময় দাবি করেছি।

এরপর আমি নিজেই ইটভাটা বন্ধ করে দেওয়ার প্রস্ততি নিচ্ছি। তবে আমি পারিবারিক সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জের ধরে প্রতিহিংসার শিকার। কবিরহাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও ) মুহাম্মদ সরওয়ার উদ্দীন বলেন, এই ইটভাটা অবৈধ এটা সবাই জানে। কিছু দিন আগে ওই ইটভাটায় অভিযান চালিয়ে চিমনি ঘুটিয়ে দেওয়া হয়। নতুন করে চিমনি বসিয়ে ইট পোড়ানোর খবর পেয়েছি। পুনরায় সেখানে অভিযান চালানো হবে।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2025 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version