দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

মশিউর রহমান, জামালপুর! জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে গভীর রাতে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে ছিন্নমূল ও শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অরুণ কৃঞ্চ পাল।  মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত উপজেলার পিংনা ইউনিয়নের নরপাড়া,আমতলা মোড়, আওনা ইউনিয়নের জগনাথগঞ্জ ঘাট, রেলওয়ে স্টেশন চত্ত্বর, পোগলদিঘা ইউনিয়নের  তারাকান্দি চৌরাস্তা, পৌরসভার  ঝালুপাড়া ও আরামনগর বাজার এলাকায় এসব কম্বল বিতরণ করেন তিনি।

সরেজমিনে দেখা যায়, কনকনে ঠান্ডায় চরম কষ্টে পড়েছে সরিষাবাড়ী উপজেলার অসহায়, গরীব-দুঃখী, ছিন্নমূল শীতার্ত মানুষ। এসব শীতার্ত মানুষের কষ্ট লাঘবে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে গভীর রাতে কম্বল নিয়ে হাজির হয়েছেন ইউএনও অরুণ কৃষ্ণ পাল। এমন কনকনে শীতের মধ্যে হঠাৎ রাতের আঁধারে যখন ইউএনওর হাতে কম্বল দেখে ছিন্নমূল অসহায় মানুষেরা আবেগে আপ্লূত হয়ে পড়েন।

এসময় কম্বল পেয়ে খুশি সুবিধাবঞ্চিত ছিন্নমূল শীতার্ত মানুষেরা।   আরামনগর বাজারের নৈশপ্রহরী রবিউল ইসলাম,আব্দুস সালাম, দোকানদার মান্নানসহ আরো অনেকেই বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বাজারে রাত জেগে নৈশপ্রহরীর দ্বায়িত্ব পালন করে আসছি। বেতনের টাকা দিয়ে খাবার কিনতেই চলে যায়। গরীব মানুষ আমরা। শীতের কাপড় কিনবো কিভাবে। অনেক কষ্টে হয় শীতের মধ্যে। এখন পর্যন্ত সরকারি ভাবে কোনো শীতের বস্ত্র পাইনি।

নতুন ইউএনও গভীর রাতে এসে আমাদের কম্বল দিয়ে গেলো। কিছুটা হলেও তাদের কষ্ট দূর হবে বলে জানান তারা। এসময়  উপজেলা নির্বাহী অফিসার অরুণ কৃষ্ণ পাল বলেন, সারা দেশের ন্যায় সরিষাবাড়ীতেও শীত জেঁকে বসেছে। এই শীতে কোনো দুঃস্থ মানুষ যেন কষ্ট না পায়, সেজন্য সরকার তাদের জন্য কম্বল পাঠিয়েছে। আর সরকারের বরাদ্দকৃত শীতবস্ত্র নিয়ে তাদের সামনে দাঁড়িয়েছি। এভাবেই শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2024 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version