দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

ভোলা প্রতিনিধি॥

ভোলার চরফ্যাশনে সাবেক ছাত্রদলের সভাপতির সাথে আতাঁত করে কলেজ শিক্ষকের ইটের ভাটা জবর দখলের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ আওয়ামী লীগ নেতা ইউনুছ আল মামুন ও তার ভাই এনায়েতের বিরুদ্ধে। কলেজ শিক্ষকের নামে ইটের ভাটার মালিকানার বৈধ কাগজ পত্র থাকলেও গত কয়েকদিন আগে ওই শিক্ষক তার ভাটায় ইট কাটা শুরু করলে আওয়ামীলীগ নেতা ও তার ভাই তার শ্রমিকদের তুলে দিয়ে ওই এওয়াজপুর ইউনিয়নের পশ্চিম এওয়াজপুর গ্রামের ১ নম্বর ওয়ার্ডে অবস্থিত নিউ পদ্মা ব্রিকস তারা জবর দখল করে নেন। ব্যাংক লোনের মাধ্যমে গড়ে তোলা তার মালিকানাধীন ইটের ভাটা জবর দখল হওয়ায় দেনার দায়ে দিশেহারা হয়ে পরেছেন ভুক্তভোগী কলেজ শিক্ষক।

এঘটনায় গতকাল রোববার কলেজ শিক্ষক আলামিন মুন্সি জেলা প্রশাসক ভোলাসহ কয়েকটি দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কলেজ শিক্ষকের ইটভাটা দখল করে নিজেদের বলয়ে আবাদী জমির মাটি কেটে প্রস্তুত করছেন ইট। আবাদী জমির মাটি কাটায় বিপাকে পরেছে ওই এলাকার কৃষকরা। আবাদী জমির মাটি কাটায় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়ে ভেঙে পরেছে কৃষককের ফসলী জমি।

শিক্ষক আলামিন মুন্সি জানান, শশীভূষণ থানার এওয়াজপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ নেতা ইউনুছ আল মামুনের কাছে থেকে ৩ একর জমি ৫ বছরের জন্য ভাড়া নিয়ে নিউ পদ্মা ব্রিসক নামের একটি ইট ভাট নির্মাণ করেন। ভাটা নির্মাণ শেষে তিনি ২০২২ সন থেকে জমির ভাড়ার চুক্তি পত্র অনুযায়ী নিজের নামের ইট পোড়ানোর বৈধ অনুমোদন নিয়ে তিনি ইট পোড়ানোর কাজ করছিলেন। চুক্তি পত্র অনুযায়ী ওই জমিতে নিজের ভাড়ায় মালিকানা থেকে তিনি চলতি মৌসুমে ইট কাটার মৌসুম শুরু হলে ইট কাটার প্রস্তুতি শুরু করেন। কিন্তু জমির ভাড়ার চুক্তি পত্র অনুযায়ী ভাটার তার নামের বৈধ কাগজ পত্র ও তার মালিকানা থাকলেও আওয়ামী লীগ নেতা ইউনুছ আল মামুন ও তার ভাই এনায়েত ওই ভাটা থেকে সকল

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2024 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version