(নোয়াখালী প্রতিনিধি -মোহাম্মদ শহিদ)
গত ১৭ অক্টোবর ২০২৪ ইং তারিখে নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় নবজাতকসহ প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগ শিরোনামে ও নোয়াখালীর কবিরহাটে চিকিৎসক ও হাসপাতাল মালিকের অবহেলায় নবজাতক ও প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে মর্মে নোয়াখালী মিডিয়া নামক একটি অনলাইন পোর্টাল ও ফেসবুক পেইজে
কবিরহাট বাজারের হসপিটাল রোডে অবস্থিত জননী জেনারেল হাসপাতাল এন্ড নরমাল ডেলিভারী সেন্টারের ছবি ও ভিডিও চিত্র ব্যাবহার করে একটি ভিডিও সংবাদ প্রচার করা হয়। যা অত্যান্ত দু:খ জনক ও মর্মাহত।
প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে ওই রোগীকে ১৭ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টা ৫৭ মিনিটের সময় মুমর্ষ অবস্থায় জননী জেনারেল হাসপাতাল এন্ড নরমাল ডেলিভারী সেন্টারে আনা হয় একটি আল্ট্রা করানোর জন্য। আল্ট্রা করা শেষে রোগীর অবস্থা বেগতিক দেখে ৪টা ১১ মিনিটের সময় রোগীর পরিবার রোগীকে জেলা শহর মাইজদী নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতিকালে রোগীর মৃত্যু হয়।
এমনকি ওই রোগী আমাদের হসপিটালে কোন রকম ভর্তি কিম্বা চিকিৎসা নিতে আসেননি। যাহা রোগীকে নিয়ে আমাদের হসপিটালে প্রবেশ ও বাহির হওয়ার সম্পূর্ণ সিসি টিভি ক্যামেরায় ধারণকৃত ভিডিও চিত্রে প্রমানিত। পরবর্তীতে কিছু অসাধু ব্যাক্তির কুপ্ররোচনায় একজন সাংবাদিক এহেন মিথ্যা ও ভিত্তিহিনভাবে মূলধারার সাংবাদিকতার বাহিরে গিয়ে আমার প্রতিষ্ঠান জননী জেনারেল হাসপাতাল এন্ড নরমাল ডেলিভারী সেন্টারের সম্মান নষ্ট ও প্রতিষ্ঠানের ব্যাবসায়িক ক্ষতি করার জন্য উদ্দেশ্যপ্রনোদিত ভাবে একটি মিথ্যা সংবাদ প্রচার করে।
যাহা আমার প্রতিষ্ঠান জননী জেনারেল হাসপাতাল এন্ড নরমাল ডেলিভারী সেন্টারের আত্নসম্মান ক্ষুদ্র ও ব্যাবসায়ীক ভাবে প্রতিষ্ঠানের অনেক ক্ষতিসাধন হয়েছে বলে আমি মনে করি। ইতোমধ্যে নিহত রোগীর স্বামী ও স্বজনরা লিখিত ভাবে হসপিটাল কর্তপক্ষের কাছে এই অনাকাঙ্খিত ঘটনার বিষয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছে এবং প্রকাশিত সংবাদের তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন আমি উপরে উল্লেখিত তারিখে প্রকাশিত সংবাদের তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
সেই সাথেসংবাদকর্মী ভাইদেরকে অনুরোধ করে বলব, যে কোন সংবাদ পরিবেশনের পূর্বে সংবাদেরসত্যতা যাচাই করা অত্যাআবশ্যকিয়। উল্লেখিত সংবাদে আমি কিম্বা আমার প্রতিষ্ঠান জননী জেনারেল হাসপাতাল এন্ড নরমাল ডেলিভারী সেন্টার কোন রকম জড়িত নহে।