দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

রুহুল আমিন,ডিমলা(নীলফামারী)

নীলফামারীর ডিমলায় চকলেট খাওয়ানোর প্রলোভন দেখিয়ে এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের করা মামলার পলাতক প্রধান আসামি মো. মমিনুর রহমানকে (২৮) গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-১৩।

রবিবার (০৯ জুন) সকাল ১১টায় সৈয়দপুর বিমানবন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। প্রেসবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র‍্যাব-১৩ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মাহমুদ বশির আহমেদ।

গ্রেফতারকৃত ওই ব্যক্তি উপজেলার টেপাখড়িবাড়ী ইউপির মাস্টার পাড়া এলাকার আতাউর রহমানের ছেলে মো: মমিনুর রহমান (২৮)।

বিজ্ঞপ্তিতে তিনি জানান, গত শুক্রবার (১৭ মে) দুপুর ১২টার দিকে টেপাখড়িবাড়ী ইউপির ৮ নম্বর ওয়ার্ডের চেয়ারম্যান পাড়া গ্রামের মাস্টার পাড়া) আতাউর রহমানের ছেলে মমিনুর রহমান স্থানীয় ওই (৮) শিশুকে চকলেট খাওয়ানোর লোভ দেখিয়ে শয়ন কক্ষে ডেকে নেয়।

বাড়িতে কেউ না থাকার সুবাদে শয়ন কক্ষে জোরপূর্বক যৌন নিপীড়ন করে। যৌন নিপীড়নের কারণে শিশুটির অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়। পরে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় শিশুটি বাড়িতে ফিরে গিয়ে সমস্ত ঘটনা তার মাকে বলে। মেয়ের অসুস্থতায় লোকজনের সহায়তায় ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।

পরবর্তীতে অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য নীলফামারী আধুনিক হাসপাতালে রেফার্ড করে। শিশুটি অসুস্থ অবস্থায় দীর্ঘদিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলো। এ ঘটনার পর পরই আসামি পালাতক ছিলো।

পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‍্যাব-১৩ সিপিসি-২ ও র‍্যাব-৪ ব্যাটালিয়ন সদরের একটি অভিযানিক দল অভিযান চালিয়ে বেলা ১১টায় নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দর এলাকা থেকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন মামলার পালাতক আসামি মো. মমিনুর রহমানকে (২৮) গ্রেফতার করে।

এছাড়াও গ্রেফতারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানান র‍্যাবের এই কর্মকর্তা।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2024 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version