দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

দুর্গাপুর (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি –

একমাত্র ছেলে রেদোয়ানের চোখে-মুখে কেবলই বিষণ্নতা। তার বাবা নেই, আর ফিরবেও না কোনো দিন। প্রতিপক্ষের আঘাতে খুন হয়েছেন রেদোয়ানের বাবা মো. মনিরুজ্জামান মনির (৫২)। তাই বাবার হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে মানববন্ধনে শত-শত মানুষের সঙ্গে রাস্তায় দঁাড়িয়েছে কিশোর ছেলে রেদোয়ানও।

শুক্রবার (১৫ মার্চ) বিকেলে বিরিশিরি-শ্যামগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের কৃষ্ণেরচর এলাকায় মনিরুজ্জামান মনির হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। এলাকাবাসীর সঙ্গে মানববন্ধনে অংশ নেন মনিরুজ্জামান মনিরের ছেলে মাহমুদ রহমান রেদোয়ান,স্ত্রী আকলিমা আক্তার,বড় ভাই আব্দুর রাজ্জাক,মেঝো ভাই সামছুল রহমান শাহিনসহ তার স্বজন এবং এলাকাবাসী। তাদের সবার হাতেই ছিল হত্যার বিচারের দাবিতে বিভিন্ন প্লেকার্ড।

মনিরুজ্জামানের ছেলে মাহমুদ রহমান রেদোয়ান কন্নাজড়িত কন্ঠে বলেন,আমার বাবাকে তারা মেরে ফেলেছে। আমার মতো আর কোনো সন্তান যেন বাবা হারা না হয়। বিচার চাই আমি।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান বাচ্চু তালুকদার,আওয়ামী লীগ নেতা আজমত আলী,দুর্গাপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি  শফিকুল ইসলাম শফিক,ইউপি মেম্বার আব্দুল সাত্তার শাহীন,শিক্ষক আজিজুর রহমান খান,শিক্ষক রুকন উদ্দিন শাহ,মুহ তামিম মাও: আবু হানিফ,মাও: রুকন উদ্দিন প্রমুখ।

গত বুধবার (১৩ মার্চ) বিকেলে চলাচলের রাস্তায় ট্রাক রাখা নিষেধ করাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ফেরাতে গিয়ে প্রতিপক্ষের লোকজনের আঘাতে গুরুতর আহত হন মনিরুজ্জামান মনি। পরে স্থানীয়রা তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করে । পরে ওই দিন রাতেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান । এ হত্যাকাণ্ডের জড়িতদের বিচার দাবি করেন বক্তারা ।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2024 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version