রবিবার, এপ্রিল ২৮, ২০২৪

নির্বাচনি বিজ্ঞাপনে মেটার নতুন নীতি

যা যা মিস করেছেন

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন প্রচারের বিষয়ে নীতিমালা হালনাগাদের ঘোষণা দিয়েছে সামাজিক মাধ্যম জায়ান্ট মেটা। নতুন এ নীতিমালা আগামী বছর থেকে অনুসরণ করা হবে।

রাজনৈতিক বিজ্ঞাপনদাতাদের জন্য নিজেদের এআই বিজ্ঞাপনী টুল ব্যবহারের সুযোগ বন্ধের এক মাসের মধ্যেই নতুন এ ঘোষণা এলো সংস্থাটির পক্ষ থেকে। ফলে আগামী বছর যেসব দেশে নির্বাচন হবে সেখানে এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে সহজেই বিভিন্ন বিষয়ের ছবি বা ভিডিও তৈরির ক্ষেত্রে এ নীতিমালা প্রয়োগ করবে তারা।

মেটার নতুন নীতিমালায় বলা হয়েছে, রাজনৈতিক বিজ্ঞাপনে যদি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহার করে ছবি বা ভিডিওর দৃশ্য পরিবর্তন করা হয়, তবে তা অবশ্যই উলে­খ করতে হবে। এ বিষয়ে মেটার গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগের প্রধান নিক ক্লেগ বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে কোনো ব্যক্তির কণ্ঠ নকল বা ভিডিও তৈরি করে বিজ্ঞাপনে ব্যবহার করা হলে তা অবশ্যই জানাতে হবে। এ ছাড়া বাস্তবে কোনো ঘটনা ঘটেনি বা কাল্পনিক কোনো মানুষের চেহারা ও অবয়ব তৈরি করা হলেও উলে­খ করতে হবে।

নির্বাচনের সময় এআই দিয়ে রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন তৈরি করলে নির্মাতাদের অবশ্যই ডিসক্লেইমার অপশনে ‘পেইড ফর বাই’ বার্তা উলে­খ করতে হবে। এর ফলে এআই দিয়ে তৈরি নির্বাচনি বা রাজনৈতিক প্রচারণার কাজে ব্যবহৃত বিজ্ঞাপনগুলো সহজেই শনাক্ত করা যাবে এবং ভুল তথ্য প্রচার হবে না। এআই বিজ্ঞাপনে নীতিমালা অনুসরণ করা না হলে বা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ঘৃণা, সহিংসতা, গুজব ছড়ানোর আশঙ্কা থাকলে সেগুলো প্ল্যাটফর্ম থেকে মুছে ফেলবে মেটা।

২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে ভুয়া তথ্য ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখেও পড়তে হয় মেটাকে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির কারণে ভুয়া তথ্য ছড়ানোর আশঙ্কা আরও বেড়েছে। আর তাই নির্বাচনকালীন ভুয়া তথ্য ও গুজব ঠেকানোর জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও এবারই প্রথম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রকাশ করল মেটাকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন প্রচারের বিষয়ে নীতিমালা হালনাগাদের ঘোষণা দিয়েছে সামাজিক মাধ্যম জায়ান্ট মেটা। নতুন এ নীতিমালা আগামী বছর থেকে অনুসরণ করা হবে।

রাজনৈতিক বিজ্ঞাপনদাতাদের জন্য নিজেদের এআই বিজ্ঞাপনী টুল ব্যবহারের সুযোগ বন্ধের এক মাসের মধ্যেই নতুন এ ঘোষণা এলো সংস্থাটির পক্ষ থেকে। ফলে আগামী বছর যেসব দেশে নির্বাচন হবে সেখানে এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে সহজেই বিভিন্ন বিষয়ের ছবি বা ভিডিও তৈরির ক্ষেত্রে এ নীতিমালা প্রয়োগ করবে তারা।

মেটার নতুন নীতিমালায় বলা হয়েছে, রাজনৈতিক বিজ্ঞাপনে যদি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহার করে ছবি বা ভিডিওর দৃশ্য পরিবর্তন করা হয়, তবে তা অবশ্যই উলে­খ করতে হবে। এ বিষয়ে মেটার গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগের প্রধান নিক ক্লেগ বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে কোনো ব্যক্তির কণ্ঠ নকল বা ভিডিও তৈরি করে বিজ্ঞাপনে ব্যবহার করা হলে তা অবশ্যই জানাতে হবে। এ ছাড়া বাস্তবে কোনো ঘটনা ঘটেনি বা কাল্পনিক কোনো মানুষের চেহারা ও অবয়ব তৈরি করা হলেও উলে­খ করতে হবে।

নির্বাচনের সময় এআই দিয়ে রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন তৈরি করলে নির্মাতাদের অবশ্যই ডিসক্লেইমার অপশনে ‘পেইড ফর বাই’ বার্তা উলে­খ করতে হবে। এর ফলে এআই দিয়ে তৈরি নির্বাচনি বা রাজনৈতিক প্রচারণার কাজে ব্যবহৃত বিজ্ঞাপনগুলো সহজেই শনাক্ত করা যাবে এবং ভুল তথ্য প্রচার হবে না। এআই বিজ্ঞাপনে নীতিমালা অনুসরণ করা না হলে বা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ঘৃণা, সহিংসতা, গুজব ছড়ানোর আশঙ্কা থাকলে সেগুলো প্ল্যাটফর্ম থেকে মুছে ফেলবে মেটা।

২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে ভুয়া তথ্য ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখেও পড়তে হয় মেটাকে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির কারণে ভুয়া তথ্য ছড়ানোর আশঙ্কা আরও বেড়েছে। আর তাই নির্বাচনকালীন ভুয়া তথ্য ও গুজব ঠেকানোর জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও এবারই প্রথম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রকাশ করল মেটাকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন প্রচারের বিষয়ে নীতিমালা হালনাগাদের ঘোষণা দিয়েছে সামাজিক মাধ্যম জায়ান্ট মেটা। নতুন এ নীতিমালা আগামী বছর থেকে অনুসরণ করা হবে।

রাজনৈতিক বিজ্ঞাপনদাতাদের জন্য নিজেদের এআই বিজ্ঞাপনী টুল ব্যবহারের সুযোগ বন্ধের এক মাসের মধ্যেই নতুন এ ঘোষণা এলো সংস্থাটির পক্ষ থেকে। ফলে আগামী বছর যেসব দেশে নির্বাচন হবে সেখানে এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে সহজেই বিভিন্ন বিষয়ের ছবি বা ভিডিও তৈরির ক্ষেত্রে এ নীতিমালা প্রয়োগ করবে তারা।

মেটার নতুন নীতিমালায় বলা হয়েছে, রাজনৈতিক বিজ্ঞাপনে যদি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহার করে ছবি বা ভিডিওর দৃশ্য পরিবর্তন করা হয়, তবে তা অবশ্যই উলে­খ করতে হবে। এ বিষয়ে মেটার গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগের প্রধান নিক ক্লেগ বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে কোনো ব্যক্তির কণ্ঠ নকল বা ভিডিও তৈরি করে বিজ্ঞাপনে ব্যবহার করা হলে তা অবশ্যই জানাতে হবে। এ ছাড়া বাস্তবে কোনো ঘটনা ঘটেনি বা কাল্পনিক কোনো মানুষের চেহারা ও অবয়ব তৈরি করা হলেও উলে­খ করতে হবে।

নির্বাচনের সময় এআই দিয়ে রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন তৈরি করলে নির্মাতাদের অবশ্যই ডিসক্লেইমার অপশনে ‘পেইড ফর বাই’ বার্তা উলে­খ করতে হবে। এর ফলে এআই দিয়ে তৈরি নির্বাচনি বা রাজনৈতিক প্রচারণার কাজে ব্যবহৃত বিজ্ঞাপনগুলো সহজেই শনাক্ত করা যাবে এবং ভুল তথ্য প্রচার হবে না। এআই বিজ্ঞাপনে নীতিমালা অনুসরণ করা না হলে বা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ঘৃণা, সহিংসতা, গুজব ছড়ানোর আশঙ্কা থাকলে সেগুলো প্ল্যাটফর্ম থেকে মুছে ফেলবে মেটা।

২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে ভুয়া তথ্য ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখেও পড়তে হয় মেটাকে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির কারণে ভুয়া তথ্য ছড়ানোর আশঙ্কা আরও বেড়েছে। আর তাই নির্বাচনকালীন ভুয়া তথ্য ও গুজব ঠেকানোর জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও এবারই প্রথম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রকাশ করল মেটাকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন প্রচারের বিষয়ে নীতিমালা হালনাগাদের ঘোষণা দিয়েছে সামাজিক মাধ্যম জায়ান্ট মেটা। নতুন এ নীতিমালা আগামী বছর থেকে অনুসরণ করা হবে।

রাজনৈতিক বিজ্ঞাপনদাতাদের জন্য নিজেদের এআই বিজ্ঞাপনী টুল ব্যবহারের সুযোগ বন্ধের এক মাসের মধ্যেই নতুন এ ঘোষণা এলো সংস্থাটির পক্ষ থেকে। ফলে আগামী বছর যেসব দেশে নির্বাচন হবে সেখানে এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে সহজেই বিভিন্ন বিষয়ের ছবি বা ভিডিও তৈরির ক্ষেত্রে এ নীতিমালা প্রয়োগ করবে তারা।

মেটার নতুন নীতিমালায় বলা হয়েছে, রাজনৈতিক বিজ্ঞাপনে যদি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহার করে ছবি বা ভিডিওর দৃশ্য পরিবর্তন করা হয়, তবে তা অবশ্যই উলে­খ করতে হবে। এ বিষয়ে মেটার গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগের প্রধান নিক ক্লেগ বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে কোনো ব্যক্তির কণ্ঠ নকল বা ভিডিও তৈরি করে বিজ্ঞাপনে ব্যবহার করা হলে তা অবশ্যই জানাতে হবে। এ ছাড়া বাস্তবে কোনো ঘটনা ঘটেনি বা কাল্পনিক কোনো মানুষের চেহারা ও অবয়ব তৈরি করা হলেও উলে­খ করতে হবে।

নির্বাচনের সময় এআই দিয়ে রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন তৈরি করলে নির্মাতাদের অবশ্যই ডিসক্লেইমার অপশনে ‘পেইড ফর বাই’ বার্তা উলে­খ করতে হবে। এর ফলে এআই দিয়ে তৈরি নির্বাচনি বা রাজনৈতিক প্রচারণার কাজে ব্যবহৃত বিজ্ঞাপনগুলো সহজেই শনাক্ত করা যাবে এবং ভুল তথ্য প্রচার হবে না। এআই বিজ্ঞাপনে নীতিমালা অনুসরণ করা না হলে বা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ঘৃণা, সহিংসতা, গুজব ছড়ানোর আশঙ্কা থাকলে সেগুলো প্ল্যাটফর্ম থেকে মুছে ফেলবে মেটা।

২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে ভুয়া তথ্য ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখেও পড়তে হয় মেটাকে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির কারণে ভুয়া তথ্য ছড়ানোর আশঙ্কা আরও বেড়েছে। আর তাই নির্বাচনকালীন ভুয়া তথ্য ও গুজব ঠেকানোর জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও এবারই প্রথম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রকাশ করল মেটা

অনুমতি ব্যতিত এই সাইটের কোনো কিছু কপি করা কপিরাইট আইনে দণ্ডনীয়।

প্রিয় পাঠক অনলাইন নিউজ পোর্টাল দ্যামেইলবিডি.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন themailbdjobs@gmail.com ঠিকানায়।

সর্বশেষ

Exit mobile version
x
This Site Is Protected By
Shield Security
Seraphinite AcceleratorOptimized by Seraphinite Accelerator
Turns on site high speed to be attractive for people and search engines.