দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

মোঃনাজমুল হোসেন বিজয়। বরগুনা জেলা প্রতিনিধিঃ

বরগুনার তালতলীতে ১০ মাস বয়সী দুধের শিশু সন্তানকে রেখে। মীম আক্তার নামের এক গৃহবধু মহিন চৌধুরী নামের এক পরকীয়া প্রেমিকের হাত ধরে পালিয়েছে। আজ দুই দিন ধরে শিশুটির কান্না কোনো অবস্থাতেই থামানো যাচ্ছে না এবং খাবারও খাওয়ানো যাচ্ছে না। শনিবার দুপুরে সাংবাদিক দের কাছে এমনি অভিযোগ করেন ওই গৃহবধূর স্বামী রাসেল মুন্সি।

তিনি জানান,২০১৭ সালে ঢাকায় থাকা অবস্থায় পারিবারিকভাবে ফরিদপুর জেলার ইন্তেজখার ডাংঙি গ্রামের রফিক বিশ্বাসের মেয়ে মীমের সাথে পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয় বরগুনা জেলার তালতলী উপজেলার ছোটবগী ইউনিয়নের ঠংপাড়া গ্রামের হক মুন্সীর ছেলে রাসেল মুন্সির সাথে। বিয়ের পর ভালোই কাটছিল তাদের সংসার।১০ মাস আগে তাদের ঘরে জন্ম নেয় ছেলে সন্তান ইমাম হাসানের। সন্তানের ভবিষ্যৎ এর কথা চিন্তা করে দৈনিক ২শত টাকা সঞ্চয় করে ৫০ হাজার টাকা জমিয়েছিলেন তিনি।১০ সেপ্টেম্বর সেই টাকা দিয়ে গরু কেনার কথা ছিল তার। কিন্তু গত৭ সেপ্টেম্বর বিকেলে আমার মা অন্য বাড়িতে তালিমে গিয়েছিল আর আমি কাঠ মিস্ত্রি কাজ করতে বাহিরে ছিলাম। আমার ছোট বোন আয়শামনি (১১)ও আমার সন্তানকে একটি ফার্মেসীতে বসিয়ে রেখে টাকা ও কানের দূল ও ছেলের হাতের আংটি নিয়ে পালিয়ে যায়। এর আগে আমতলী একে স্কুল সংলগ্ন মহিন চৌধুরী নামের একটি ছেলের সাথে আমার স্ত্রী ইমুতে কথা বলতো।আমি নিষেধ করার পর তারা হয়তো গোপনে কথা বলতো। আমার ধারণা ওই মহিন চৌধুরীর সাথে আমার স্ত্রী পালিয়েছে।আজ দুই দিন ধরে শিশুটির কান্না কোনো অবস্থাতেই থামানো যাচ্ছে না এবং খাবারও খাওয়ানো যাচ্ছে না।এ ঘটনায় তালতলী থানায় শনিবার একটি সাধারণ ডাইরি করেছেন রাসেল মুন্সি।

তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি শহিদুল ইসলাম খান বলেন,ওই গৃহবধূর স্বামী রাসেল মুন্সী তালতলী থানায় একটি সাধারণ ডাইরি করেছেন আমরা বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করতেছি।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2024 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version