সামাজিক-রাজনৈতিকভাবে সমাদৃত, নিরহংকারী, গরিব দুঃখী অসহায় মানুষের আস্থা, দলীয় ও তৃণমূল নেতাকর্মীদের অহংকার, নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার তৃনমূল আওয়ামীলীগের নেত্রী ব্যারিস্টার ড.তুরিন আফরোজ।

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যারিস্টার ড .তুরিন আফরোজ কে এমপি হিসেবে পেতে চায় এ আসনের (নীলফামারী-৩) তৃণমূলের নেতাকর্মী ও সাধারণ জনগণ।

পুরো আসন জুড়ে অনেক সুনাম অর্জন করেছেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ।এ আসনে একটি পৌরসভা সহ রয়েছে ১১ টি ইউনিয়ন রয়েছে।

সাধারণ জনগণের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে নির্বাচনী মাঠ গোছাতে আওয়ামীলীগ সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন তুলে ধরতে প্রতিনিয়ত উঠান বৈঠক,হাট বাজারে লিফলেট বিতরন,নারীদের বিনামূল্যে দর্জি প্রশিক্ষণ,স্বাস্থ্য সেবা ক্যাম্প,বিনামূল্যে চক্ষু শিবির,উপজেলার বিভিন্ন গাছের মধ্যে আওয়ামীলীগের উন্নয়নের চিত্র ফেস্টুন করে টাঙ্গিয়ে দিয়েছেন ও নেতা কর্মীদের সাথে যোগাযোগ করছেন তিনি।

বর্তমান আসনটিতে জাপার এমপি মেজর রানা মোহাম্মদ সোহেল থাকলেও নেই কোনো উন্নয়নের ছোয়া।জানা গেছে মেজর রানা এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর আর মাঠে তার দেখা পাওয়া যাচ্ছে না।

বিভিন্ন ইউনিয়ন এর গ্রামগঞ্জে ঘুরে দেখা গেছে ব্যাপক সারা ফেলেছেন ব্যারিস্টার ড .তুরিন আফরোজ।তার অনেক জনপ্রিয়তা রয়েছে ।

তৃনমূল আওয়ামীলীগ নেতারা বলেন, ব্যারিস্টার ড .তুরিন আফরোজ একজন তৃনমূল পর্যায়ের আওয়ামীলীগের পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তি।

এবিষয় জলঢাকা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের আওয়ামীলীগ থেকে চেয়ারম্যান নির্বাচিতরা বলেন, নীলফামারী-৩ আসন তথা জলঢাকার উন্নয়নে ব্যারিস্টার ড.তুরিন আফরোজ কে নৌকার মাঝি বানালে জলঢাকায় উন্নয়নের ছোঁয়া লাগবে,জলঢাকা উপজেলা হবে শক্তিশালী আওয়ামীলীগের ঘাঁটি। কারন দলীয় শৃংখল বজায় রাখতে তাকেই মনোনয়ন দেওয়া উচিত।তিনি একজন ক্লিন ইমেজের নেত্রী।

তৃনমূল পর্যায়ের আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা আরো বলেন আমরা তৃনমূলের নেতাকর্মীরা সবাই চাই ব্যারিস্টার ড .তুরিন আফরোজ কে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন দেওয়া হোক তাতে বিপুল ভোটে তিনি এমপি নির্বাচিত হবেন।

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version