দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

তিমির বনিক,মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:

মৌলভীবাজারের বড়লেখা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের একজন আইনজীবীকে অশ্লীল গালিগালাজ, প্রাণনাশের হুমকি, ফাইলপত্র তছনছ ও চুরির অভিযোগে দুই ব্যক্তির নামে মামলা করা হয়েছে। মামলায় ৪-৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে। রোববার দুপুরে মামলাটি করেছেন এই আদালতের ভুক্তভোগী আইনজীবী অ্যাডভোকেট জিল্লুর রহমান।আসামিরা হলেন- কুলাউড়া উপজেলার পূর্ব-মনসুর গ্রামের বাসিন্দা মৃত ছিদ্দেক আলীর ছেলে সুন্দর আলী ও বড়লেখা উপজেলার জনৈক সুমন আহমদ। মামলার শুনানি শেষে আদালতের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জিয়াউল হক আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ারানার আদেশ জারি করেছেন। জানা গেছে, আসামি সুন্দর আলী ২৬ এপ্রিল ৪-৫ জন সন্ত্রাসী নিয়ে আদালত ভবনের সম্মুখে এসে অ্যাডভোকেট জিল্লুর রহমানের নাম ধরে গালিগালাজ ও প্রাণনাশের ঘোষণা দিয়ে তাকে খুঁজতে থাকে। পরে আইনজীবী বারে অনধিকার প্রবেশ করে অ্যাডভোকেট জিল্লুর রহমানকে না পেয়ে বার অফিসে রক্ষিত আলমিরার ফাইলপত্র তছনছ করে। বারের স্টাফদের ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয় এবং আরেকজনের গলা চেপে ধরে হত্যার চেষ্টা চালায়। এ ঘটনায় আদালতের আইনজীবী ও আইনজীবী সহকারিদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। ভুক্তভোগী আইনজীবী অ্যাডভোকেট জিল্লুর রহমান রোববার সন্ধ্যায় যোগাযোগ করলে জানান, গত ৭ জুন মৌলভীবাজার জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ কার্যকরী কমিটির নেতৃবৃন্দ বড়লেখা আদালতে এসে ঘটনার সত্যতা যাচাই করেন। পরে উক্ত সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দেন। তাদের পরামর্শেই তিনি মামলাটি করেছেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আদেশ জারি করেছেন। আদালতের বেঞ্চ সহকারি (ভারপ্রাপ্ত) হুমায়ুন কবির এই সংক্রান্ত মামলা দায়ের ও আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতের আদেশ জারির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2024 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version