দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

মোঃ বাবুল হোসেন, জয়পুরহাট জেলা প্রতিনিধিঃ

জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে কৃষকের নিকট থেকে আলু ক্রয় করে সেই টাকা পরিশোধ না করে টালবাহনা করছেন কৃষকলীগের এক নেতা। বাধ্য হয়ে ভুক্তভোগী কৃষকের পক্ষে নরেশ চন্দ্র নামের এক কৃষক থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
লিখিত অভিযোগে জানা যায়, উপজেলার পৌরসভাধীন রাধাবাড়ী এলাকার ১৮ জন কৃষক চলতি মৌসুমে তাদের উৎপাদিত আলু দলবদ্ধ ভাবে জনৈক জাহিদুল ইসলামের মাধ্যমে গত ১২ মার্চ উপজেলার গোড়না বাজারের মিম্মা ট্রেডাসের স্বত্তাধিকারী ইকবাল কবির মিল্টনের নিকট ৫৫০ বস্তা আলু বিক্রয় করেন। সেদিন ব্যাংক বন্ধের অজুহাতে টাকা না দিয়ে পরের দিন ১৩মার্চ আরো আলু নিয়ে সম্পূণ টাকা পরিশোধ করার প্রতিশ্রæতি দেন।
পরের দিন ঐ কৃষকদের নিকট থেকে আরো ৫৫০ বস্তা আলু ক্রয় করে। মোট ১১শ বস্তা আলুর মধ্যে মাত্র ৫ লক্ষ ৮৩ হাজার টাকা পরিশোধ করে অবশিষ্ট ৬ লক্ষ ৬৩ হাজার টাকা পরিশোধে তালবাহনা শুরু করেন এবং টাকা চাইতে গেলে বিভিন্ন অশ্লীন ভাষায় গালিগালাজ ও প্রাণ নাশের হুমকি প্রদান করেন।

কৃষক নরেশ চন্দ্র বর্মনসহ একাধিক কৃষক অভিযোগ করে বলেন, আমারা ১৮জন কৃষক জাহিদুলের মাধ্যমে ১১শ বস্তা আলু মিল্টনের নিকট বিক্রয় করি। সেই আলুর অবশিষ্ট টাকা চাইতে গেলে তিনি আমাদের বিভিন্ন প্রকার হুমকি ধামকি ও প্রাণ নাশের হুমকি দেন।

এবিষয়ে মিম্মা ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী আলু ব্যবসায়ী মিল্টনের নিকট জানতে চাইলে প্রথমে তিনি এ বিষয়ে কথা বলতে অস্বীকৃতি জানালেও পরে বলেন, যারা আমার কাছে টাকা পাবে তারা আসবে। থানা পুলিশ আমার কি করবে। এক সময় তিনি রেগে গিয়ে সাংবাদিকদের সামনে অশ্লীল ভাষায় কৃষকদের গালিগালাজ ও তাদের মেরে ফেলারও হুমকি দেন।

স্থানীয় কাউন্সিলর আনিছুর রহমান বাচ্চু বলেন, আমার এলাকার কৃষকরা সরল বিশ্বাসে তার নিকট আলু বিক্রয় করে। অথচ তিনি তাদের টাকা না দিয়ে দিয়ে টালবাহনা করছেন। তিনি আরো বলেন, ১৮ জন কৃষক তাদের আলু বিক্রির টাকা দিয়ে ইরি- বোরোর জমিতে সার কীটনাশক দেওয়ার কথা থাকলে সেটি আর দিতে পারছেন না পাশাপাশি আসন্য ঈদুল ফিতরের কেনা কাটাও তাদের সম্ভব হচ্ছে না । ভুক্তভোগীরা তাদের টাকা উদ্ধারে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের নিকট অনুরোধ জানিয়েছেন।
তারিখঃ ০৯/০৪/২০২৩ইং

জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে কৃষকের নিকট থেকে আলু ক্রয় করে সেই টাকা পরিশোধ না করে টালবাহনা করছেন কৃষকলীগের এক নেতা। বাধ্য হয়ে ভুক্তভোগী কৃষকের পক্ষে নরেশ চন্দ্র নামের এক কৃষক থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
লিখিত অভিযোগে জানা যায়, উপজেলার পৌরসভাধীন রাধাবাড়ী এলাকার ১৮ জন কৃষক চলতি মৌসুমে তাদের উৎপাদিত আলু দলবদ্ধ ভাবে জনৈক জাহিদুল ইসলামের মাধ্যমে গত ১২ মার্চ উপজেলার গোড়না বাজারের মিম্মা ট্রেডাসের স্বত্তাধিকারী ইকবাল কবির মিল্টনের নিকট ৫৫০ বস্তা আলু বিক্রয় করেন। সেদিন ব্যাংক বন্ধের অজুহাতে টাকা না দিয়ে পরের দিন ১৩মার্চ আরো আলু নিয়ে সম্পূণ টাকা পরিশোধ করার প্রতিশ্রæতি দেন।
পরের দিন ঐ কৃষকদের নিকট থেকে আরো ৫৫০ বস্তা আলু ক্রয় করে। মোট ১১শ বস্তা আলুর মধ্যে মাত্র ৫ লক্ষ ৮৩ হাজার টাকা পরিশোধ করে অবশিষ্ট ৬ লক্ষ ৬৩ হাজার টাকা পরিশোধে তালবাহনা শুরু করেন এবং টাকা চাইতে গেলে বিভিন্ন অশ্লীন ভাষায় গালিগালাজ ও প্রাণ নাশের হুমকি প্রদান করেন।

কৃষক নরেশ চন্দ্র বর্মনসহ একাধিক কৃষক অভিযোগ করে বলেন, আমারা ১৮জন কৃষক জাহিদুলের মাধ্যমে ১১শ বস্তা আলু মিল্টনের নিকট বিক্রয় করি। সেই আলুর অবশিষ্ট টাকা চাইতে গেলে তিনি আমাদের বিভিন্ন প্রকার হুমকি ধামকি ও প্রাণ নাশের হুমকি দেন।

এবিষয়ে মিম্মা ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী আলু ব্যবসায়ী মিল্টনের নিকট জানতে চাইলে প্রথমে তিনি এ বিষয়ে কথা বলতে অস্বীকৃতি জানালেও পরে বলেন, যারা আমার কাছে টাকা পাবে তারা আসবে। থানা পুলিশ আমার কি করবে। এক সময় তিনি রেগে গিয়ে সাংবাদিকদের সামনে অশ্লীল ভাষায় কৃষকদের গালিগালাজ ও তাদের মেরে ফেলারও হুমকি দেন।

স্থানীয় কাউন্সিলর আনিছুর রহমান বাচ্চু বলেন, আমার এলাকার কৃষকরা সরল বিশ্বাসে তার নিকট আলু বিক্রয় করে। অথচ তিনি তাদের টাকা না দিয়ে দিয়ে টালবাহনা করছেন। তিনি আরো বলেন, ১৮ জন কৃষক তাদের আলু বিক্রির টাকা দিয়ে ইরি- বোরোর জমিতে সার কীটনাশক দেওয়ার কথা থাকলে সেটি আর দিতে পারছেন না পাশাপাশি আসন্য ঈদুল ফিতরের কেনা কাটাও তাদের সম্ভব হচ্ছে না । ভুক্তভোগীরা তাদের টাকা উদ্ধারে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের নিকট অনুরোধ জানিয়েছেন।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2024 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version