দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

স্বীকৃতি বিশ্বাস, যশোরঃ আজ মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি)যশোরের শার্শা উপজেলার সীমান্তবর্তী পাঁচভূলোট এলাকা ভারতে পাচারের জন্য নেওয়া ৬৩ পিস স্বর্ণের বারসহ যার ওজন ৭ কেজি ৩৩৭ গ্রামসহ আব্দুর রাজ্জাক (৪৮) কে আটক করে বর্ডার গার্ড অফ বাংলাদেশ,খুলনা (২১ বিজিবি)।

আটককৃত আব্দুর রাজ্জাক যশোর জেলার বেনাপোল পোর্ট থানার বারো পোতা গ্রামের মৃত শমসের সরদারের ছেলে।
ঘটনার বিবরণ অনুযায়ী বিজিবি’র খুলনা ব্যাটালিয়ন (২১ বিজিবি) নিজস্ব সোর্সের তথ্যের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, যশোরের শার্শা উপজেলার সীমান্তবর্তী পাঁচভূলোট এলাকা দিয়ে স্বর্ণের একটি বড় চালান বাংলাদেশ হতে ভারতে পাচার হতে পারে। উক্ত তথ্যের ভিত্তিতে খুলনা ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেঃ কর্নেল মোহাম্মদ তানভীর রহমান, পিএসসি, ইঞ্জিনিয়ার্স এর নেতৃত্বে ব্যাটালিয়নের একটি বিশেষ টহলদল সীমান্ত পিলার ১৭/৭ এস এর ১০০ আর পিলার হতে আনুমানিক ০১ কিঃ মিঃ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যশোর জেলার শার্শা থানাধীন পাঁচভূলোট গ্রামস্থ নয়কোনা বটতলা নামক স্থানে গোপনে অবস্থান নেয়। কিছুক্ষণ পর মোটরসাইকেল যোগে একজন ব্যক্তিকে আসতে দেখে বিজিবি টহলদল মোটরসাইকেলটি থামানোর জন্য সংকেত দেয়। উক্ত ব্যক্তি মোটরসাইকেলটি না থামিয়ে দ্রুতবেগে পালিয়ে যাবার চেষ্টা করলে বিজিবি টহলদল পিছনে ধাওয়া করে তাকে আটক করে।
আটকৃত ব্যক্তির সাথে থাকা মোটরসাইকেলটি তল্লাশী করে মোটরসাইকেলের চেসিসের ভিতরে অভিনব কায়দায় ফিটিং করে লুকিয়ে রাখা ৭ কেজি ৩৩৭ গ্রামওজনের মোট ৬৩ পিস স্বর্ণের বারসহ মোটরসাইকেলটি জব্দ করে। জব্দকৃত স্বর্ণের আনুমানিক সিজারমূল্য-৫,৯০,৮১,১৯৪/-(পাঁচ কোটি নব্বই লক্ষ একাশি হাজার একশত চুরানব্বই টাকা)।

জিজ্ঞাসাবাদে সে আরও জানায় যে,স্বর্ণের বারগুলো পাঁচভূলোট সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচারের উদ্দেশ্যে আনা হয়েছে।
উল্লেখিত ঘটনায় মামলা দিয়ে সোনার বারগুলোসহ আব্দুর রাজ্জাককে শার্শা থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2025 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version