দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

মো. জসিউর রহমান (লুকন) টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ অভিযোগ উঠেছে, টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার সমাজ সেবা অফিসে কর্মরত কারিগরী প্রশিক্ষক হেলাল উদ্দিন বিধবা ভাতার কার্ড করে দেয়ার জন্য ঘুষের টাকা নিজ টেবিলে বসে গুনে নেয়। হাকিম খানের স্ত্রী জোছনা বেগমের বিধবা ভাতা কার্ড করে দিতে সমাজ সেবা অফিসের কারিগরী প্রশিক্ষক হেলাল ২ হাজার টাকা ঘুষ দাবি করে এবং টাকা পেয়ে, অফিস চলা কালীন সময়ে নিজ টেবিলে বসেই তা গুনে নেয়। আব্দুল্লাহ ও সমাজ সেবা অফিসের হেলাল উদ্দিনের কথোপকথনের অংশ বিশেষ পাঠকের জন্য তুলে ধরা হলো। “অটোরিক্সা চালক আব্দুলহ খান তার মা এর বিধবা ভাতার কার্ড করার জন্য ২ হাজার টাকার কম নেয়ার জন্য কাকুতি মিনতি করে সমাজ সেবা অফিসের হেলাল কে। কিন্তু হেলাল জোর গলায় আব্দুলহ কে বলেন, আমার বাবা আসলেও ১ টি টাকাও কম নেয়ার উপায় নেই আমার। আব্দুল্লাহ, ঘুষের টাকার পরিমান কমাতে অনেক কাকুতিমিনতি করায়, হেলাল উদ্দিন এক পর্যায়ে বলেন, এটা কি মাছের বাজার? আমি মাছ বিক্রি করতে বসেছি? আপনার মায়ের ভাতার কার্ড করাতে চাউলে আমাকে ২ হাজার টাকাই দিতে হবে। এই টাকা অনেক ভাগ হবে। আমাদের স্যার বিশেষ ভাবে সুপারিশ করে কয়েকটি কার্ডের বরাদ্দ এনেছেন। আর এসব কার্ডে টাকা এসেছে। মোবাইলে নগদ একাউন্ট খুল্লেই ঐ টাকা উঠাতে পারবেন। নিরুপায় হয়ে ছেলে তার মা’র বিধবা মায়ের ভাতার কার্ডের জন্য ২ হাজার টাকা সমাজ সেবা অফিসের হেলাল উদ্দিন কে দেয়ার সময় খবর পেয়ে ভিডিও ধারন করে স্থানীয় সাংবাদিক। এতে উপজেলার সমাজ সেবা অফিসের পরিবেশ ভারী হয়ে উঠে। ভাতা কার্ড দেয়ার বিপরীতে টাকা লেনদেনের বিষয়ে নাগরপুর উপজেলার সমাজ সেবা অফিসার মো. ইকবাল হোসেন বলেন, আমাদের অফিসে ভাতা কার্ড করার জন্য কোন টাকা লাগে না। আমার অফিসের কেউ যদি ভাতা কার্ড করে দেয়ার জন্য টাকা নিয়ে থাকে, তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওয়াল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2025 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version