ভোজ্যতেলের দাম বাড়াতে কারসাজি করে সরবরাহ সংকট তৈরি করেছে শোধনকারী থেকে খুচরা পর্যায়ের ব্যবসায়ীরা।
দুপুরে সচিবালয়ে শোধনকারীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
এসময় তিনি আরও বলেন, ব্যবসায়ীদের বিশ্বাস করে ভুল হয়েছে। বিশ্ববাজারে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ার কারণে প্রভাব পড়েছে দেশের বাজারেও। তেলের দাম বেড়েছে প্রতিবেশী দেশগুলোতেও।
বাংলাদেশ তেল আমদানি করে, কাজেই বিশ্ববাজারে দামের ওপর নির্ভর করতে হয়। বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, ভোক্তা পর্যন্ত পৌঁছানোর আগের স্তরগুলোতে সমস্যা তৈরি হয়েছে। এর দায় নিতে হবে পাইকার ও ডিলারদের।
সরবরাহ সংকট তৈরি করে তেলের দাম যেন ভবিষ্যতে বৃদ্ধি না হয়, তা আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করা হবে। আবার কবে দামের সমন্বয় করা হবে, তা এখনই বলা সম্ভব নয়। এক থেকে দেড় মাস লাগতে পারে।মন্ত্রী জানান, এক কোটি পরিবারেরর কাছে ন্যায্য দামে নিত্যপণ্য বিক্রি চলবে জুন মাস পর্যন্ত।
দ্যা মেইল বিডি/খবর সবসময়