দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

তাসলিমুল হাসান সিয়াম, গাইবান্ধা প্রতিনিধি : গাইবান্ধায় সদর উপজেলার রামচন্দ্রপুর ইউনিয়নে কম দামে মিষ্টি বিক্রিকে কেন্দ্র করে এক ব্যবসায়ীকে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় ১৬ জনের নাম উল্লেখ করে মোট ২৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ঘটনায় এক নারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

গতকাল ১৯ জুন নিহতের বড় ভাই খোকন সরদার বাদি হয়ে সদর থানায় হত্যার অভিযোগে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় বালুয়া বাজার এলাকার শফি কাজির ছেলে সোহান মিয়া ও তার ভাই সোহেল মিয়া এবং স্মরণসহ ১৬ জনকে আসামি করা হয়। এরমধ্যে প্রধান আসামি সোহান মিয়া ঢাকায় ডিএমপি পুলিশের কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত।

উল্লেখ্য বালুয়া বাজারে কাজী হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট এবং দুই বোন মিষ্টান্ন ভান্ডার দীর্ঘদিন মিষ্টি বিক্রি করে আসছিল । কিন্তু দুই বোন মিষ্টান্ন ভান্ডারের মিষ্টির দাম কম হওয়ায় বিক্রিও বেশি হতো । এরই ক্ষোভে কাজী হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টের মালিকের ছেলে মাদকাসক্ত সোহেল মিয়াসহ কয়েকজন স্থানীয় ব্যক্তি দুই বোন মিষ্টান্ন ভান্ডারের মালিক কাঞ্চনকে মারধর করে।পরে বিষয়টি ইউপি সদস্য আশিকুজ্জামান সাথী ১৭ জুন রাতেই সোহেলের বাবা কাজী শফিউল ইসলামের সঙ্গে কথা বলতে যান।

এ সময় পুলিশ সদস্য সোহান ও মাদকাসক্ত সোহেল ক্ষিপ্ত হয়ে তারা কয়েক ভাই মিলে ইউপি সদস্যের ওপর হামলা করে। খবর পেয়ে ইউপি সদস্য আশিকুজ্জামান সাথীর দুই চাচা জিল্লুর রহমান ও রোকন মিয়া এগিয়ে এলে তাদেরও ওপর হামলা করে তারা। এতে ঘটনাস্থলে ফল কাটা ছুরির আঘাতে রোকন মিয়া মারা যান। গুরুতর আহত জিল্লুর রহমানকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

পুলিশ জানায়, মামলার পরই অভিযান চালিয়ে প্রধান আসামি সোহানের মা পদ্ম বেগমকে গ্রেফতার করা হয়। এছাড়া মামলার অন্য আসামিদেরকে গ্রেফতারে চেষ্টা চলছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2024 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version