দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

শুক্রবার (২৮ মে) নিউইয়র্ক টাইমস তাদের প্রথম পাতায় ফিলিস্তিন এবং ইসরায়েলের নিহত শিশুদের ছবি এবং নাম ছাপিয়েছে। সংবাদের শিরোনাম “তারা কেবলই শিশু ছিল।”

পত্রিকার একটি কপিতে দেখা যায় সেখানে মোট ৬৪ শিশুর ছবি ছাপানো হয়েছে। এ নিয়ে পত্রিকাটির ভেতরে ১০ থেকে ১১ পাতায় বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।

শিরোনামের পর প্রতিবেদনের শুরুতেই লেখা হয়েছে- প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুসারে এ মাসের সংঘর্ষে গাজায় ১৮ বছরের কম বয়সী ৬৭ শিশু এবং ইসরায়েলের দুই শিশু নিহত হয়েছে। তারা কেউ চিকিৎসক, কেউ শিল্পী, কেউবা নেতা হতে চেয়েছিল।
প্রতিবেদনে জানানো হয়- ইসরায়েল এবং গাজায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই গাজায় বারা আল ঘারাবলি নামের ৫ বছরের এক ছেলে মারা যায়। ১০ মে সন্ধ্যার ওই একই আঘাতে মোস্তফা ওবায়েদ নামে ১৬ বছরের আরেকজন নিহত হয়। প্রায় কাছাকাছি সময়ে ইয়াজান আল মাসরি (২), মারওয়ান আল মাসরি (৬), রাহাফ আল মাসরি (১০), ইব্রাহিম আল মাসরি (১১) নামে গাজায় একই পরিবারের চার চাচাতো ভাই মারা যায়। মুখলেস আল মাসরি নামে তাদের আরেক চাচাতো ভাই বলেন, “আমরা শেষ হয়ে গেছি। আমাদের পরিবারের এই কষ্টের কথা কাউকে বুঝানো যাবে না।”

নিহত শিশুদের বাবা-মা এর কাছে ‘কেমন লাগছে’ জিজ্ঞেস করলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই একই উত্তর এসেছে- সব আল্লাহ্ এর ইচ্ছা।

এর আগে পত্রিকাটির অনলাইনেও একই শিরোনামে (তারা কেবলই শিশু ছিল) সংবাদ প্রকাশিত হয়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে অনেকেই এ নিয়ে মন্তব্য করছেন।

সংবাদ শিরোনামের দিকে ইঙ্গিত করে একজন লিখেছেনঃ তারা কেবল শিশু ছিল না, তাদের হত্যা করা হয়েছে শুধু তারা ফিলিস্তিনি শিশু ছিল বলে।

অন্যজন লিখেছেনঃ ভাবি নি যে নিউ ইয়র্ক টাইমস এসব বিবেচনায় নেবে। তারা সাধারণত তাদের নীতি অনুযায়ী গল্পের অন্য দিকটাকে উপেক্ষা বা সংশোধন করে কিংবা কম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে উপস্থাপন করে।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2024 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version